গত রবিবারই একটু বেড়িয়েছিলাম। কাজের জন্যই। পথে বেহালা বাজার, গড়িয়াহাট দুই পড়ল। তখনই লক্ষ্য করলাম অন্যান্যবার পুজোর আগে এই সময়টা ঠিক যতটা ভিড় থাকে এবার যেন অনেকটাই কম। মুখ্যমন্ত্রী যতই বলুন উৎসবে ফিরতে, এবার কি তবে সত্যিই বাঙালি উৎসব থে🤡কে মুখ ফেরাল? কারণ দুর্গাপুজো শিয়রে এসে কড়া নাড়ছে। আর মাত্র ౠকয়েকটা দিন বাকি। কিন্তু এখনও তেমন ভাবে পোশাক বিক্রি হচ্ছে না। নেই চাহিদাও। এমন অবস্থায় কী বলছেন পোশাক বিক্রেতারা? খোঁজ নিল হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা।
আরও পড়ুন: রানি - রাজার পর ‘টেক্কা’র জ✨োকারের সঙ্গে আলাপ করালেন দেব! ঝাড়🌄ু হাতে প্রকাশ্যে ধরা দিলেন ‘ইকলাখ’
কী জানাচ্ছেন বিক্রেতারা?
পায়েল কুন্ডু নামক এক অনলাইন পোশাক বিক্রেতা এদিন জানান, 'এটা পুজোর বাজার? অন্য🙈ান্য সময় পয়লা বৈশাখে বোধহয় এর থেকে বেশি বিক্রি হয়। বাজার একদম ডাউন। অবশ্য এই অবস্থায় আমাদেরও বিশেষ কাজ করতে ইচ্ছে করছে না।' আরেক অಌনলাইন পোশাক বিক্রেতা পামেলা দাস জানান, 'কত জামা, শাড়ি, ড্রেস স্টক করে রেখেছি। দিনে দু একটা কী বড় ৩-৪ টে জিনিস বেরোচ্ছে। অন্যান্যবার এই সময় মাথা তোলার সুযোগ পাই না। কত চাপ থাকে। সারাদিন বসে প্যাকিং করতাম। এবার মনেই হচ্ছে না যে পুজো আসছে।'
এক বুটিকের মালিক দীপান্বিতা ঘোষ জানান, 'গত বছর পুজোর এক মাস আগে অতিরিক্ত লোক রাখতে হয়েছিল। এবার না রেডিমেᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚড জিনিসের বিক্রি আছে, না কেউ জামা চুড়িদার বানাতে আসছে। খুবই খারাপ অবস্থা বাজারের।'
আরও পড়ুন: 'গান কবিতা দুটোরই পিণ্ডি চটকে গেল', সারেগামাপায় গৌতমের বেণীমাধব গান 🀅শুনে বিদ্রুপের ঝড় নেটপাড়ায়
তবে এত নেতিবাচক মন্তব্যের মাঝে নদীয়ার এক বুটিকের🎀 মালিক (নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) জানান, 'প্রতিবারের মতো খুব বিক্রি না হলেও মন্দ বিক্রি হচ্ছে না। আসলে এখন তো প্রতিবাদটা একটা ট্রেন্ড হয়ে গিয়েছে। অনেকেই তাতে গা ভাসিয়েছে। আশা করব পুজোর আগে চাহিদা কিছুটা হলেও বাড়বে।' তবে চাহিদা বাড়লেও জিনিস পুজোর আগে অনলাইনে তখন ডেলিভারি করা সম্ভব হবে কিনা তিনি নিশ্চিত নন।