ওজন কমাতে কেউ কেউ ডায়েটিং করেন, কেউ জিমে ঘণ্ট🌞ার পর ঘণ্টা ব্যায়াম করে শরীর ঘামান। তার পরেও যে সুফল পাওয়া যাবেই, এমন কোনও নিশ্চয়তা নꦚেই।
কিন্তু কেউ যদি নিয়ম করে চিয়া বীজ এবং তুলসীর বীজ 𓆉খান, তাহলে তাঁদের ওজন কমার সম্ভাবনা ভালোই। এই দুই বীজই অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং তাদের আশ্চর্যজনক সব গুণের জন্য পরিচিত।
চিয়া এবং তুলসীর বীজ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। কিন্তু🎶 যদি প্রশ্ন করা হয়, চিয়া নাকি তুলসীর বীজ— কোনটি বেশি ভালো, তাহলে উত্তর কী হবে?
চিয়া বীজের পুষ্টিগুণ:
৬ শতাংশ জল, ৪৬ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট, ৩৪ শতাংশ তেল এবং ১৪ শতাংশ প্রোটিন থাকে এতে। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরকে ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি 🀅থেকে রক্ষা করে। চিয়া বীজে ভালো পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। ফাইবার খেলে বেশি খিদে পায় না, পেট ভর্তি থাকে। তাতে ওজন ধীরে ধীরে কমতে থাকে। এ ছাড়া চিয়া বীজে ক্যালোরি থাকে না। এটি গ্লুটেন-মুক্ত। তার কারণেও ওজন বাড়ে না এবং নিয়ন্ত্রণে থাকে।
তুলসী বীজের পুষ্টিগুণ:
এতেও পর্যাপ্ত প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, তেল এবং ওমেগা-৩ রয়েছে। তুলসীতে ক্যালোরি ও ফ্যাট খুব কম। তাই এটি খেলে ওজন বাড়ে না তো বটেই, ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে। এর পাশাপাশি তুলসীর বীজে ফাইবারও ভালো পরিমাণে থাকে। ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খেলে বেশি খিদে পায় না এবং ওজন কমে। যে কোনও খাবা📖র খাওয়ার আগে যদি তুলসী বীজ ভেজানো জল খাওয়া যায়, তাহল𓄧ে অতিরিক্ত পরিমাণে খাবার খাওয়ার ইচ্ছা হয় না। ফলে ওজন কমে।
চিয়া এবং তুলসী বীজের মধ্যে পার্থক্য:
তুলসীর বীজ কালো, ছোট এবং গোলাকার হয়। অন্যদিকে, চিয়া বীজগুলি🌊 কিছুটা বড়, আকারে কিছুটা ডিম্বাকৃতি এবং নানা রকম রঙের🙈 হয়।
চিয়া বীজ আর তুলসী বীজের কোনটি বেশি ভালো?
চিয়া বীজ এবং তুলসী বীজে প্রায় একই পুষ্টিগুণ রয়েছে। চিয়া বীজ এবং তুলসী বীজ উভﷺয়ই স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। দুটোতেই ভালো পরিমাণে ফাইবার আছে। তাই দু’টিই ওজন কমায়। তবে গবেষণায় দেখা গিয়েছে, তুলনামূলক বিচারে চিয়া বীজ সামান্য হলেও এগিয়ে থাকবে তুলসী বীজের চেয়ে।