মঙ্গলবার রাতে মারা গিয়েছেন ভারতীয় সঙ্গীতের জনপ্রিয় শিল্পী কেকে। তাঁর 😼মৃত্যু কারণ নিয়ে নানা রকম বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। দোষারোপ বা পালটা দোষারোপ তো চলছেই, তার মধ্যে উঠে আসছে নানা তত্ত্বও। এরই মধ্যে চিকিৎসরা জানিয়ে দিলেন, তাঁদের মতামত। কী বলছেন তাঁরা?
তাঁর মৃত্যুর প্রধান কারণ ধমনীতে থাকা বেশ কিছু ব্লকে𒁃জ।🎃 বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে আসার পরে একথাই জানা যাচ্ছে। এক চিকিৎসক সংবাদমাধ্যকে জানিয়েছেন, তাঁর মতে সময়মতো সিপিআর পদ্ধতিতে চিকিৎসা হলে এই দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার সম্ভাবনা ছিল।
গত মঙ্গলবার রাতে হৃদযন্ত্রের সমস্যার কারণে কেকে-র মৃত্যু হয়। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই চিকিৎসক বলেছেন, কেক-র বাম করোনারিতে প্রচুর ব্লকেজ ছিল। স্টেজে গান গাওয়া🐻র সময়ে তাঁর ধমনীতে রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। খুব সম্ভবত এ🌠র ফলেই তাঁর প্রাণহানি ঘটে।
সেই চিকিৎসক আরও বলেন, কেকে সংজ্ঞাহীন হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই যদি সিপিআর পদ্ধতি প্রয়োগ করা হত, তবে হয়তো এই প্রাণহানি আটꦐকানো যেত। তাঁর মতে, কেকে-র হৃদরোগের সম😼স্যা দীর্ঘদিনের। সঠিক সময়ে চিকিৎসা না করানোর জন্যই এই দুর্ঘটনা ঘটল।
কেকে-র বামদিকের করোনারিতে প্রায় ৮০ শতাংশ ব্লকেজ 🐻ধরা পড়ে। বিভিন্ন ছোট ধমনীতেও ব্লকেজ দেখা গিয়েছে। যদিও কোনও ব্লকেজই ১০০ শতাংশ ছি🍌ল না।
ক꧑লকাতা পুলিশ জানিয়েছে, কেকে-র স্ত্রী তাঁদের জানিয়েছেন, কেকে প্রচুর অ্যান্টাℱসিড খেতেন।