খাওয়া-দাওয়ার অযত্ন এবং ভুল খাদ্যাভাস্যের কারণে ওজন বৃদ্ধি একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওজন বৃদ্ধির ফলে শরীর🐻ে নানা রোগও দানা বাঁধে। ওজন বৃদ্ধির সমস্যায় জর্জরিত থাকলে নিজের ডায়েটে সামꦓান্য পরিবর্তন করতে পারেন। সকালের প্রাতঃরাশ বা নৈশাহারে গমের আটার রুটি করে থাকেন। তবে নিজের ওজন কমাতে চাইলে গমের পরিবর্তে অন্য শস্যের আটা দিয়ে তৈরি রুটি খেতে পারেন।
ওটসের আটা- কার্বোহাইড্রেটে পূর্ণ ওটসের আটা কোলেস্টেরলের স্তর কম করে হৃদয় সুস্থ ও মজবুত রাখতে সাহায্য করে෴। ওটসে🥂র আটার রুটি খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরে থাকে, বার বার ক্ষিদে পায় না। এর ফলে ওজন কমাতে সাহায্য লাভ করবেন।
রাগীর আটা- রাগী শরীরে আয়রন, ক্যালশিয়াম ও ফাইবারের মতꦍো পুষ্টিকর উপাদানের জোগান দেয়। রাগীতে উপস্থিত ট্রাইফোটোফেন নামক এক অ্যামিনো অ্যাসিড ক্ষিদে কম করে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। ভিটামিন সি-তে সমৃদ্ধ রাগী আয়রন ও ফাইবারেরও উল্লেখযোগ্য উৎস। এটিꦅ হজম প্রক্রিয়া ভালো রাখতে পারে।
বাজরার আটা- বাজরারা আটা গ্লুটেন🐟 ফ্রি। এটি ফাইবার, ম্যাগনেশিাম ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় ভিটামিনে সমৃদ্ধ। এই পুষ্টিকর উপাদানগুলি ক্ষিদে নিয়ন্ত্রিত করে ব্যক্তির শরীর🌱ে অতিরিক্ত ক্যালরি জমা হতে দেয় না। এর ফলে ওজন কম করা সম্ভব হয়।
জোয়ারের আটা- বাজরার মতো জোয়ারের আটাও গ্লুটেন ফ্রি হয়। এতে উপস্থিত প্রোটিন, মিনারেল ও 𝐆ভিটামিন শুধু ওজন কম করতেই সাহায্য করে না, বরং ডায়বিটিজ নিয়ন্ত্রণে রাখতেও মদদ করে। এই আটার তৈরি রুটি ক্ষিদে নিয়ন্ত্রণ করে, ফলে ব্যক্তি অস🌌্বাস্থ্যকর জাঙ্কফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকে।
বাদামের আটা- যাঁরা কিটো ডায়েট ফলো করেন, তাঁরাও নিজের খাদ্যতালিকায় এই আটা রাখেন। বাদামের আটায় কম পরিমাণে ফাইবার, কার্বস থাকে। আবার এতে উপস্থি🍌ত স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও প্রোটিন শরীরে পুষ্টি জোগানোর পাশাপাশি পেট অনেকক্ষণ পর্যন্ত ভরে রাখে।