চলতি মাস থেকেই ভারতে ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে থাকা কিশোর-কিশোরীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত একটি মাত্র টিকাই অনুমোদন পেয়েছে কিশোর-কিশোরীদের দেওয়ার জন্য। কিন্তু সব জায়গায় কি সেই টিকাটি দেওয়া হচ্ছে না? বদলে দেওয়া হচ্ছে অন্য কোনও প্রতিষ্ঠানের টিকা? তেমনই অভিযোꦬগ তুলল টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা꧂।
হালে 𒊎ভারত বায়োটেকের তরফে সোশ্যাল মিডিয়ায় এমনই অভিযোগ তোলা হয়েছে। লেখা হয়েছে, তাদের কাছে খবর এসে পৌঁছেছে— বহু ক্ষেত্রেই নাকি ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে থাকা কিশোর-কিশোরীদের অন্য টিকা দেওয়া হচ্ছে। এমন টিকা দেওয়া হচ্ছে, যেগুলির এই বয়সের মানুষ꧂ের উপর প্রয়োগ করার ছাড়পত্র পায়নি।
স্বাস্থ্যকর্মীদের কাছে ভারত বায়োটেকের তরফে অনুরোধ করা হয়েছে, তাঁরা যেন শুধুমাত্র কোভ্যাক্সিনই দেন কিশোর-কিশোরীদের। ভারত বায়োটেকের তরফে এমনও বলা হয়েছে, ভারতে ২ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে যারা রয়েছে, তাদের শরীরে প্রয়োগ করার জন্য কোভ্যাক্সিন নিরাপদ। এটি ইতিমধ্যেই নানা পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে। সেই কারণেই এই টিকাটিকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে যদি অন্য টিকা প্রয়োগ করা হয়, তাহলে তা ম🏅োটেই নিরাপদ হবে না।
শেষে কোম্পা👍নির তরফে স্বাস্থ্যকর্মীদের ধন্যবাদ জানানো হয়েছে এবং কোভিড পরিস্থিতিতে তাঁরা যেভাবে স্বাস্থ্যপরিষেবা প্রদান করে গিয়েছেন, তার জন্য বাহবা দেওয়া হয়েছে।