ওমিক্রনের সংক্রমণের মাত্রা আগের চেয়ে কমেছে। কিন্তু তার মধ্যেও বাড়ছে ওমিক্রন BA.2 নিয়ে আতঙ্ক। করোনার আগের রূপগুলির তুলনায় ওমিক্রন অনেক বেশি মাত্রায় ছড়িয়ে পড়েছে। পরবর্তী ওমিক্রনও কি সেই ধারাতই এগোবে? এই নিয়ে সংশয় রয়েছে বিজ্ঞানী মহলে। কিন্তু তারই মধ্যে ওমিক্রনের ম😼ারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাব্য একটি কারণ খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
কেন এমন ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়েছিল ওমিক্রন? আমেরিকার কয়েক জন বিজ্ঞানীর মতে, এর কারণ হতে পারে ভিটামিন ডি-এর অভাব। খুব কম সংখ্যক আক্র🤡ান্তের শরীর পরীক্ষা করে এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। ওমিক্রন সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হতে বাধ্য হয়েছেন এমন আড়াইশো মতো মানুষকে নিয়ে এই পরীক্ষাটি করা হয়েছে। সেখানে দেখা গিয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি হতে বাধ্য হওয়া প্রত্যেকের শরীরেই ভিটামিন ডি-র অভাব রয়েছে।
শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি থাকলে কি কোভিড হবে না?
বিষয়টি তেমনও নয়। তবে ভিটামিন ডি-র অভাব থাক🎃লে কোভিডের বা ওমিক্রনের বাড়াবাড়ি থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে বলে মনে করছেন অনেক বিজ্ঞানীই। কিন্তু করোনা থেকে বা ওমিক্রন থেকে বাঁচতে এখনও পর্যন্ত সেরা রাস্তা টিকাই। এমনই মত তাঁদের।
কেন ভিটামিন ডি-র অভাব মারাত্মক হয়ে উঠছে?
কোবিডের ক্ষেত্রে ভিটামিন ডি-র অভাব বড় আকার ধারণ করছে, তার কারণ এই ভিটামিনটি শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ ঠেকাতে সাহায্য করে। শরীরে কোভিড মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়লেও সেটি বিশেষ ক্ষতি করতে পারে না পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি উপস্থিত থাকলে। কিন্তু সেটি না থাকলে শ্বাসন্ত্রে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। তার প্রভাব পড়ে গোটা শরীরেরই। সেই করানোকালে এই ভিট𒆙ামিনটির অভাব যাতে না হয়, সে বিষয়টির দিকে খেয়াল রাখতে বলছেন বিজ্ঞানীরা।