এমনটাও হয় ! একেবারে অবাক করা কাꦐণ্ড বাংলাদেশে। ভোট জিততে টাকা বিলির কথা শোনা যায় মাঝেমধ্যেই। অভিযোগ তেমনটাই হয়েছিল সিরাজগঞ্জেও। জেলা পরিষদ নির্বাচনে দাঁড়িয়েছিলেন মহম্মদ সুমন সরকার। জিতেও যান তিনি। তবে ওই জেলা পরিষদের অন্তত সাতজন সদস্য অভিযোগ করেছেন ভোটে জেতার জন্য তিনি এলাকায় টাকার বান্ডিল বিলি করেছিলেন। আর ভোটারদের বলে এসেছিলেন যে এ🐻খনই এই টাকা ব্যবহার করবেন না। করলে সমস্য়ায় পড়ে যাবেন। আর টাকা ছড়িয়ে ভোটে জেতার পরে দেখা যায় যে টাকা দেওয়া হয়েছিল তা সবই জাল।
এꦫদিকে খোদ প্রার্থীই জাল নোট দিয়েছেন এই অভিযোগ সামনে আসতেই চারদিকে হইচই পড়ে গღিয়েছে। অভিযোগ রবিবার রাতে এলাকায় গিয়ে জাল টাকা বিলি করেন তিনি। আর সোমবার ভোটাররা তাঁকে ঢালাও ভোট দিয়ে আসেন। এরপর ওই টাকা দোকানে নিয়ে গিয়ে কেনাকাটা করতে গিয়ে দেখেন সবই তো জাল টাকা। কার্যত আকাশ ভেঙে পড়েছে তাঁদের মাথার উপর।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে সবটাই হয়েছে চুপি চুপি। এখন কেউ আর ওই জালনোট✤ বাইরেও বের করতে পারছেন না। তবে জাল নোট দেওয়ার কথা একেবারেই অস্বীকার করেছেন তিনি। বাংলাদেশের একটি সংবাদ মাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, তিনি কাউকে জাল নোট দেননি।
💖এদিকে বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, কোরান ছুঁইয়ে তিনি ভোট দেওয়ানোর আগে শপথ করিয়ে নেন। আরও ওই টাকা নিয়ে এখন জয়ী প্রার্থীকে দেখাতে গেলে তিনি বলছেন, জাল নোট সহ ধরা পড়লে পুলিশে ধরবে। মহা বিপাকে পড়ে গিয়েছে স্থানীয়রা।