সদ্য এক ধর্মীয় সভায় প্রায় শতাধিক মানুষ হিন্দু ধর্ম ছেড়ে বৌদ্ধধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন। সেই ধর্মান্তরীকরণের সভায় অংশ নিয়েছিলেন দিল্লির আম আদমি পা🐠র্টির মন্ত্রী রাজেন্দ্র পাল গৌতম সেই অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সপ্তাহের শুরুর দিকের এই ঘটনাꦕর পর সপ্তাহের শেষে রবিবার তিনি পদত্যাগ করেন।
ধর্মান্তরীকরণের অনুষ্ঠানে দিল্লির মন্ত্রীর যোগদান নিয়ে ব্যাপক তোলপাড় শুরু বয়। শেষে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের মন্ত্রিসভা থেকে তিনি পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। যদিও বিতর্ক নিয়ে রাজেন্দ্র পাল গৌতম বলছেন, 'এমন ঘটনা শুরু হয়েছে যে শপথকে ঘিরে, তা কোটি কোটি মানুষ এদেশে নিয়ে থাকেন।' তাঁর ক্ষোভের তিন বিজেপির দিকে। তিনি বলছেন, ‘বিজেপি এটাকে ইস্যু বানিয়েছে, আর আমাকে আর আমার পার্টিকে অপমান করছে।’ নিজের পদত্যাগ পত্র জমা দিয়ে একথা বলেছেন রাজেন্দ্র পাল গৌতম। এদিকে বৌদ্ধ ধর্মে ধর্মান্তরীকরণ অনুষ্ঠান ইস্যু ঘিরে বিজেপি জোরদার সওয়াল করেছে। তাঁদের দাবি, গোটা ঘটনা হিন্দু ধর্মের আবেগে আঘাত করার নামান্তর। এতে হিন্দুধর্মে আগাত লেগেছে। এর আগে বিজেপি দাবি করেছিল যে যাতে রাজেন্দ্র গৌতমকে পদ থেকে সরানো হয়। স্ক্��রিনে আচমকা এক মুখোশ! ইরানের লাইভ টিভি হ্যাဣক প্রতিবাদীদের, জ্বলছে দেশ
এদিকে, বিতর্কের পরই পদত্যাগ করেন দিল্লির মন্ত্রী রাজেন্দ্র গৌতম। এমনকি বিজেপির তরফে দিল্লির ডেপুটি কমিশনারের কাছে গিয়েও অভিযোগ জানানো হয় রাজেন্দ্র পাল গৌতমের বিরুদ্ধে। এদিকে, আম আদমি পার্টি সূত্রে খবর, রাজেন্দ্র গৌতমের ঘটনা ঘিরে ব্যাপক ক্ষুব্ধ 𒆙কেজরিওয়াল। আর তার জেরেই রাজেন্দ্র গৌতমের এই ইস্তফা কি না তা নিয়ে জোর আলোচনা চলছে। শুক্রবারই গৌতম নিজের অবস্থান স্পষ্ট করে জানিয়েছিলেন যে, তিনি কোনও ধর্মের বিরুদ্ধে কিছু বলেননি। তাঁকে ঘিরে যা চলছে তা বিজেপির ষড়যন্ত্র ও প্রচার। উল্লেখ্য, বুধবার বিজয়া দশমীর দিন ওই ধর্মান্তরীকরণ ঘটে। সেই অনুষ্ঠানে গৌতমের উপস্থিত থাকা নিয়েই বিতর্ক তুঙ্গে ওঠে।