এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের সংকট নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন যাত্রীꦡরাও। একের পর এক বিমান বাতিল করা হচ্ছিল। আপাতত বলা হয়েছে যে ২৫জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছিল তাদের প্রত্যেককে ফের কাজে ফেরানো হবে। আর যে কর্মীরা অসুস্থ বলে ছুটিতে চলে গিয়েছিলেন তাঁরা আবার কাজে ফিরবেন। তারপরই মনে💫 করা হচ্ছে যে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের সংকট অনেকটাই কমবে।
এদিকে কর্মী প্রতিনিধি ও ম্যানেজমেন্টের মধ্যে দফায় দফায় মিটিং। তারপরই চিফ লেবার কমিশনারের মধ্য়স্থতায় সমস্যা অনেকটাই মেটে বলে মনে করা হচ্ছে।ಞ&n🌄bsp;
লেবার কমিশন বৃহস্পতিবার দুপক্ষকেই জানিয়ে দেন যে দুপুর ২টোর সময় 🌜তাদের মিটিংয়ে বসতে হবে। এদিকে সিএলসির তরফ থেকে জানিয়ে দেওয়♌া হয় যে সমস্ত কর্মীরা অসুস্থ বলে দাবি করেছিলেন তাদের অবিলম্বে ফিটনেট সার্টিফিকেট নিয়ে ডিউটিতে যোগ দিতে হবে।
এদিকে সংস্থার তরফ থেকে বিবৃতিতে ব♛লা হয়েছে যে ৭ মে ও ৮ মে যে ২৫জন কেবিন ক্রুকে কাজ থেকে বসিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাদের ফের কাজে ফেরানো হচ্ছে। সার্ভিস রেগুলেশন অনুসারে তাদের ব্যাপারটি দেখা হচ্ছে। ম্যানেজমেন্ট জানিয়েছে কেবিন ক্রুদের যে ইস্যুগুলি রয়েছে সেটা দেখা হবে।
এদিকে হিন্দুস্তান টাইমসের আগের প্রতিবেদনে জানা গিয়েছে, 'কেবিন ক্রু'-দের গণছুটির কারণে সোমবার পর্যন্ত প্রতিদিন ৪০টি বিমান বাতিল করে দিয়েছিল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। মঙ্গলবার দুপুর থেকে 'কেবিন ক্রু'-দের যে 'সিক লিভ'-র আবেদন করেছেন, তার জেরে বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৯০টির বেশি বিমান বাতিল করে দেওয়া হয়েছিল। তারইমধ্যে গণ 'সিক লিভ'-র কারণে কয়েকজন 'কেবিন ক্রু'-কে বরখাস্ত করে দিয়েছে। তবে ঠিক কতজনকে বরখাস্ত করা হয়েছে, তা সরকারিভাবে জানানো হয়নি। অবিলম্বে তাঁদের চাকরি থেকে ছাঁট🍸াই করে দেওয়া ൩হয়েছে।
সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা এএনআই জানিয়েছিল, কমপক্ষে ২৫ জনকে রাতারাতি ছাঁটাই করে দিয়েছে এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেস। 'হিন্দুস্তান টাইমস'-র হাতে যে চিঠি এসেছে, তাতে টাটা গ্রুপের মালিকাধীন এয়ার ইন্ডিয়া 💞এক্সপ্রেস কর্তৃপক্ষের তরফে কড়া ভাষায় জানানো হয়েছে, যেভাবে 'সিক লিভ'-র আবেদন জমা পড়েছে, তা থেকে এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে যে পরিকল্পনামাফিক ছুটি নিয়েছেন।
বিমান বিশ্লেষক সংস্থা সির🃏িয়ামের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছিল, এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের ৭৭৮টি অন্তর্দেশীয় বিমান ওঠানামার বিষয় রয়েছে এবং প্রতি সপ্তাহে ৪১২টি আন্তর্জাতিক বি♒মানের বিষয় রয়েছে। মূলত কোচি, কান্নুর, বেঙ্গালুরু থেকে আসা বিমান পরিষেবা ব্যাহত হচ্ছে প্রাথমিকভাবে।
তবে আপাতত সংকট থেকে মুক্ত হল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ𝔉্রেস। তবে কখন থেকে বিমান পরিষেবা আবার আগের মতো স্বাভাবিক হয় সেটাই দেখার। তবে বলা হয়েছিল ফ্লাইট বাতিল বা দেরি হলে ৩ ঘণ্টার বেশি তবে পুরো রিফান্ড হবে।