১৯০ জন যাত্রী নিয়ে শুক্রবার সন্ধ্যাবেলায় ক্র্যাশ করল এয়ার ইন্ডিয়া এক্সপ্রেসের বিꦿমান। বিমানটি দুবাই থেকে কোঝিকোড়ে ফিরছিল। কারিপুর বিমানবন্দরের রানওয়েতে বিমানটি নামার সময়েই হয় বিপত্তি। ক্র্যাশ করে ১৯০ জন যাত্রী নিয়ে। এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী, পাইলট সহ অন্ত🍎ত ২০ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত কমপক্ষে ১২৩, গুরুতর আহত ১২। মৃতদের মধ্যে আছে চারটি শিশু।
কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন বলেছেন যে পুলিশ ও দমকলকে যাবতীয় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে ব🐼লা হয়েছে। যাতে উদ্ধারকাজ ঠিক ভাবে হয় ও সুচিকিৎসার বন্দোবস্ত থাকে, তার জন্য খেয়াল রাখা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী মোদী ফোনে বিজয়নের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁকে কেরালার মুখ্যমন্ত্রী আশ্বাস দেন যে মাল্লাপুরম ও কোজিগোড়ের কালেক্টররা ঘটনাস্থলে উদ্ধারকাজ তদারকি করছেন। গভীর রাতে তিনি জানান যে উদ্ধারকাজ শেষ। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
দুর্ঘটনায় মারা গিয়েছেন পাইলট ও ডেপুটি পাইলট। সবমিলিয়ে মৃত ২০। দুবার প্লেন ল্যান্ড করতে গিয়ে পাইলট ব্যর্থ হন বলে জানা গিয়েছে। আহত ১২৩ জন। এর ম🐭ধ্যে গুরুতর অবস্থা ১১ জনের। অসামরিক বিমান পরিবহণ দফতরের মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী জানান যে বৃষ্টির মধ্যে পিছলে যায় বিমানটি। ৩৫ ফুট এগিয়ে যায় সেটি বিমানবন্দরের দেওয়াল ভেঙে। বিমানটি দুই টুকরো হয়ে গেছে বলে তিনি জানান। গভীর রাতে তিনি জানান যে উদ্ধারকাজ শেষ। তদন্ত করতে দুটি দল উড়ে যাচ্ছে কোঝিকোড়ে।
১০টি শিশু সহ মোট ১৮৪ জন যাত্রী ছিলꦺেন ওই প্লেনে। এছাড়া ছিল দুই পাইলট সহ ৭ জন বিমানকর্মী। বন্দে ভারত মিশনের আওতায় এই প্লেন আসছিল দুবাই থেকে কোজিগোড়ে। সন্ধ্যা ৭.৪৫ নাগাদ এই দুর্ঘটনা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় কনডোট্টি থানার পুলিশ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন যে এনডিআরএফ-কে উদ্ধার কার্যে সাহায্য করতে বলা হয়েছে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলের পথে এনডিআরএফের একটি দল।
এনডিআরএফের ডিজি এস এন প্রধান বলেন যে সব বিমানযাত্রী কম বেশি আহত। অনে▨কে জ্ঞান হারিয়েছে♋ন।
ঘটনায় বিস্তারিত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে বিমান নিয়ামক সংস্থা ডিজিসিএ। 𒅌শোকপ্রকাশ করেছেন রাজনীতিবিদরা। যাবতীয় সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে কেন্দ্র।