একেবারে তাৎ🃏পর্যপূর্ণ ঘটনা। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস থেকে বাদ দেওয়া হল দুই ইসলামিক লেখকের লেখা বিষয়বস্তু। ইসলামিক লেখক আ𒆙বুল আলা-আল- মাউদুদি ও সৈয়দ কুতুবের লেখা আর থাকবে না বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে। কারণ এই লেখার মধ্যে নাকি আপত্তিকর বিষয় রয়েছে। তবে তাৎপর্যপূর্ণভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাসে যুক্ত হল সনাতন ধর্মের অধ্য়ায়।
সনাতন ধর্মের বিষয়বস্তু কেন যুক্ত হল ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলে𝔍বাসে? এনিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র উমর সেলিম পীরজাদা জানিয়েছেন, সমস্ত ধর্মের পড়ুয়ারা এখানে পড়তে আসেন। MA'র ইসলামিক স্টাডি বিভাগে সনাতন ধর্মের উপর একটি অধ্যায় যুক্ত হচ্ছে।
কিন্তু ইসলামিক লেখকদের লেখা বিষয়বস্তু কেন বাদ দেওয়া হল? এনিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখপাত্র উমর সেলিম পীরজাদা জানিয়েছেন, এই টপিককে ঘিরে যাতে কোনও অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক দানা না বাধে সেজন্য আমরা পদক্ষেপ নিয়েছি। কয়েকজন স্কলার এনিয়ে আপত্তি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কাছে চিঠিও লিখেছিলেন। তবে এর সঙ্গে শিক্ষার স্বাধীনতা হরণ🌱ের কোনও ব্যাপার নেই।
ইসলামিক লেখক আবুল আলা-আল- মাউদুদি (১৯০৩-১৯৭৯) মূলত একজন ভারতীয় ইসলামিক লেখক। দেশভাগের পরে তিনি পাকিস্তানে চলে গিয়েছিলেন। তিনি জামাত-ই-ইসলামির প্রতিষ্ঠাতা। ভারত ও পাকিস্তানে এই সংগঠন প্রসা�🌱�রলাভ করেছিল। তাফিম-উল- কোরান বলে তাঁর বইও রয়েছে। অন্য়দিকে সৈয়দ কুতুব( ১৯০৬-১৯৬৬) মূলত একজন ইজিপ্সিয়ান লেখক।মুসলিম ভ্রাতৃত্ববোধ রক্ষায় তাঁর ভূমিকা রয়েছে। তবে ইজিপ্টে প্রেসিডেন্ট গামাল আব্দুল নাসেরের বিরোধিতা করার জেরে তাঁকে জেলেও যেতে হয়েছিল।