চেন্নাই থেকে পাঁচ সওয়ারিকে নিয়ে ত্𒊎রিপুরায় ফেরার পরে করোনা সংক্রমণের শিকার হলেন গাড়িচালক। তাঁকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে ত্রিপুরা প্রশাসন।
এপ্রিল মাসের ২৭ তারিখ অসম-ত্রিপুরা সীমান্তের চুরাইবাড়ি চেকপোস্ট দিয়ে প্রবেশ করে🥂 সেই রাতেই ত্রিপুরার গোমতী জেলার উদয়পুরে গাড়ি নিয়ে পৌঁছান ওই অ্যাম্বুল্যান্স চালক।
জানা গিয়েছে, মার্চ মাস থেকে চেন্নাইয়ে আটকে পড়েন ত্রিপুরাবাসী এক দম্পতি। গত ১৪ এপ্রিল লকডাউনের মেয়াদ বাড়লে তাঁরা ত্রিপুরা পৌঁছতে একটি অ্যাম্বুল্যান্স ভাড়া করেন। তাঁরাই প্রথম ত্রিপুরাবাসী যাঁরা অ্যাম্বুল্যান্সে ভিনরাজ্য থেকে ত্রিপুরায় ফেরেন। ওই অ্যাম্বুল্যান্সের চালক আদতে পশ্চিমবঙ্গে𝓡র শিলিগুড়ির বাসিন্দা বলে জানা গিয়েছে।
রাজ্যে ঢোকার আগে ওই দম্পতি, অ্যাম্বুল্যান্স চালক এবং গাড়ির আরও তিন আরোহীর স্ক্রিনিং হয়, তবে তাতে Covid-19 নেগেটিভ প্রমাণিত হন সকলেই। এর পর তাঁদের সবাইকে ১৪ দিন কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়। বুধবার ওই চালকের শরীরে করোনা সংক্রমণের প্রমাণ মিলেছে বলে জানিয়েছেন ত্রিপুরার আইনমন্ত্রী রতন লাল নাথ।যদিও তাঁর সঙ্গীদের রিপোর্ট এখনও নেগ💦েটিভ দেখা গিয়েছে।
আইনমন্ত্রী জানিয়েছেন, ওই চালকের সংস্পর্✱শে আসা প্রত্যেককেই পরীক্ষা করা হবে। তাঁদের সকলের সন্ধানে ন🐼েমেছে রাজ্য পুলিশ ও স্বাস্থ্য দফতর।
ত্রিপুরা স্বাস্থ্য দফতরের হিসেব অনুযায🅠়ী, এখনও পর্যন্ত রাজ্যের ৪,৬১৩ জন বাসিন্দার নমু♔না পরীক্ষা করা হয়েছে। বহিরাগত ৬ হাজার জন রাজ্যের কোভিড হেল্পলাইন মারফৎ নাম নথিভুক্ত করেছেন।