ইন্ডিয়া জোটের মিটিং। এই মিটিংকে ঘিরে নানা ধরনের খবর সামনে আসছে। সূত্রের খবর, মিটিংয়ের মধ্যেই বিহা♔রের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের সঙ্গে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কিছুটা মন কষাকষি হয়েছে বলে খবর। মূলত একটা বিষয়কে নিয়ে মত বিরোধ। সূত্রের খবর মূলত যে বিষয়টি নিয়ে তাঁদের মধ্যে মতবিরোধ হয়েছে সেটা হল জাতিগত জনগণনা। রাজনৈতিকভাবে অত্যন্ত সংবেদনশীল এই বিষয়টি উত্থাপন করেছিলেন নীতীশ কুমার। ওই মিটিংয়ে উপস্থিত নেতৃত্বের একাংশের মতে, ন🐻ীতীশ কুমার কাস্ট সেনসাসের গুরুত্ব সম্পর্কে মতামত দেন। নীতীশ কুমার জানিয়ে দেন, জোটের পক্ষ থেকে এই বিষয়টি তুলে ধরা হোক।
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নীতীশ কুমারের এই যুক্তি একেবারেই মানতে চাননি। এভাবে জাতিগত জনগণনা নিয়ে এই প্লাটফর্মে আলোচনা হোক এটা একেবারেই চাননি ত🤪িনি। এক নেতৃত্বের কথায় , আসলে নেত্রী যেটা জানিয়েছিলেন, ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট কমিটির এনিয়ে আলোচনা করা দরকার। কিছু জায়গায় এনিয়ে ধর্মীয় রঙ দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি মতামত দেন।
এদিকে বাংলায় বিজেপি বার বারই অভিযোগ তোলে যে বহু মুসলিমকে বেআইনীভাবে ওবিসি মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। তবে তৃণমূল কংগ্রেস সরাসরি কাস্ট সেনসাসের বিরোধিতা করে এমনটা নয়। কিন্তু এই জনগণনার সঙ্গে যদি কোনওভ🧸াবে ধর্মীয় ব্যাপার যুক্ত থাকে তবে সেটা নিয়ে আপত্তি তোলে তৃণমূল। আর এই জাতিগত জনগণনার সঙ্গে ধর্মীয় ব্যাপার যুক্ত হয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করেন তৃণমূল নেতৃত্ব।
এদিকে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের মতে, কাস্ট সেনসাস একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। মুম্বই মিটিংয়ꩲে এনিয়ে একটা ঘোষণা করা দরকার। এর জেরে জোটের সদস্যরা একটা নির্দিষ্ট প্রতিশ্রুতিকে নিয়ে মানুষের দুয়ারে যেতে পারবে।
তবে সব আলোচনা এই মঞ্চে করার চেষ্টাকে ঘিরে বিরক্ত তꦉৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই আলোচনা এই মঞ্চে কেন করার চেষ্টা করা হচ্ছে তা নিয়েও কার্যত𒈔 আপত্তি জানানোর চেষ্টা করেন তিনি। সূত্রের খবর।