প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়ার পৌত্র তথা বহিষ্কৃত জেডিএস নেতা প্রজ্জ্বল রেভান্নার যৌন কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসতেই তুমুল শোরগোল পড়ে গিয়েছে কর্ণাটক সহ গোটা দেশে। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় তার বাড়ির পরিচালিকা এবং জেডিএসের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যা রেভান্নার বিরুদ্ধে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন। সেই ঘটনার তদন্ত করছে সিট। তবে অভিযোগ কয়েকশো মহিলার সঙ্গে যৌন হেনস্থা করেছেন রেভান্না। তার ভিডিয়ো ক্লিপ ভাইরাল হতেই অনেক নির্যাতিতা নিজেদের ঘরবন্দি করে নিয়েছেন, আবার অনেকেই জেলা ছাড়ছেন। মূলত লোকলজ্জার ভয়ে তারা আত্মগোপন করতে বাধ্য হচ্ছেন। তারপরেই বিভিন্𓆏ন মহিলা সংগঠন এই সমস্ত ভিডিয়ো ক্লিপ সোশ্যাল মিডিয়া থেকে অবিলম্বে সরানোর দাবি জানিয়েছে।
আরও পড়ুন: গুলি করার হুমকি দিয়ে ধর্ষণ, প্রজ্জ্বলের নামে নতুন অভিযোগ𒐪 দলেরই মহিলা নেত্রীর
এখনও অনেক মহিলা প্রজ্জ্ব🔯লের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করার সাহস পাননি। ইতোমধ্যে হাসান লোকসভা কেন্দ্রের অনেক মহিলা লোকলজ্জার ভয়ে জেলা ছেড়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। আবার অনেকেই তদন্তকারী সংস্থা থেকে বাঁচতে আত্মগোপন করেছেন বলে জানা যাচ্ছে। এছাড়াও অনেকেই নিজেদের ঘরবন্দি করে নিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রসঙ্গত, প্রজ্জ্বলের যৌন কেলেঙ্কারির একাধিক ভিডিয়ো সোশ্যাল মাধ্যমে ভাইরা𓆉ল হয়েছে। এই ধরনের ভিডিয়োগুলি সোশ্যাল মাধ্যম থেকে তুলে নেওয়ার পাশাপাশি যারা ছড়াচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার🎃 দাবি জানিয়েছে সংগঠনগুলি।
এক লেখিকা তথা মহিলা সংগঠনের নেত্রী রূপা হাসান বলেন, ‘আমরা এই সমস্ত ভিডিয়োগুলির প্রচার বন্ধ করার জন্য অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকারকে অনুরোধ করেছি।’ রূপা জানান, নির্যাতিতা অনেকেই ফোন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ফেলেছেন অথবা নিজেদেরকে সম্পূর্ণ আলাদা করে রেখেছেন। তিনি জানান, কোনও নির্যাতিতা যাতে সিটের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন তার জন্য একটি হেল্প নম্বর বরাদ্দ করা হয়েছে। তিনি জানান, এই সমস্ত মহিলাদের অনেকেই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন। তাদের ন🍌িয়মিত কাউন্সেলিং প্রয়োজন।
ওদানদী সেবা সংস্থার পরিচালক কেভি স্ট্যানলি জানান, ভাইরাল ভিডিয়োগুলিতে যারা নির্যাতিতা তাদের শনাক্ত করার পাশাপাশি অন্যান্যদের শনাক্ত করতে হবে। প্রসঙ্গত, কিছু সরকারি কর্মীর জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। সে প্রসঙ্গে স্ট্যানলি জানান, এর সঙ্গে আরও কারা জড়িত তা পরীক্ষা করা প্রয়োজন। একইসঙ্গে তিনি ভিডিয়ো ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তির দাবি �ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ�জানিয়েছেন।