আগেই বাতিল হয়ে গিয়েছে পরীক্ষা। এবার দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ঘোষণা করল অসম সরকার। বৃহস্পতিবার শিক্ষামন্ত্রী রনোজ পেগু জানিয়েছেন, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন ও পূর্ববর্তী পরীক্ষায় প্রাপ্ত 🍸নম্বরের ভিত্তিতে মূল্যায়ন হবে।
ꦓঅসমের মধ্যশিক্ষা পর্ষদ (সেবা) এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদের (এএইচএসইসি) আধিকারিকদের উপস্থিতিতে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘অভ্যন্তরীণ মূল্যায়ন ও পূর্ববর্তী পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে দুটি শ্রেণির (বোর্ড পরীক্ষার) পড়ুয়াদের মূল্যায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা।’
শিক্ষামন্ত্রী জানিয়েছেন, দ্বাদশ শ্রেণির যে পড়ুয়াদের প্র্যাকটিকাল পরীক্ষা ছিল, তাঁদের দশম শ্রেণির সেরা তিনটি বিষয়ের ৫০ শতাংশ নম্বর, দ্বাদশ শ্রেণির প্র্যাকটিকালের ৩০ শতাংশ নম্বর, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতে ১০ শতাংশ নম্বর এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির উপস্থিতির ভিত্তিতে ১০ শতাংশ নম্বর দেওয়া হবে। কলা এবং বাণিজ্য শাখার (যাঁদের প্র্যাকটিকাল নেই), তাঁদের দশম শ্রেণির সেরা তিনট♑ি বিষয়ের ৫০ শতাংশ নম্বর, অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতে ৪০ শতাংশ নম্বর এবং একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির উপস্থিতির ভিত্তিতে ১০ শতাংশ নম্বর দেবে উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। তবে যে পড়ুয়ারা মূল্যায়ন পরীক্ষায় সন্তুষ্ট হবে না, তারা পরীক্ষায় দিতে পারবেন। আগামী ১৫ সেপ🐼্টেম্বরের মধ্যে বা করোনাভাইরাস পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেই পরীক্ষা নেওয়া হবে।
অন্যদিকে, দশম শ্রেণির পরীক্ষার্থীদের নবম শ্রেণির পরীক্ষার ভিত্তিতে ৪০ শতাংশ নম্বর, দশম�𒉰� শ্রেণির অ্যাসেসমেন্টের ভিত্তিতে ৪০ শতাংশ নম্বর এবং স্কুলের অভ্যন্তরীণ মূল্যায়নের ভিত্তিতে ২০ শতাংশ নম্বর দেওয়া হবে। এবার করোনা পরিস্থিতিতে টেস্ট পরীক্ষা হয়নি। তাএ সেক্ষেত্রে নবম শ্রেণির পরীক্ষার ৭০ শতাংশ নম্বর এবং উপস্থিতির ভিত্তিতে ৩০ শতাংশ নম্বর দেবে সংশ্লিষ্ট স্কুল।
সেইসঙ্গে অসম সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, যে বিশেষভাবে সক্ষম পড়ুয়ারা বিভিন্ন কারণে পরীকꦜ্ষায় বসতে পারেননি, সংশ্লিষ্ট স্কুলই তাদের মূল্যায়ন করবে।