উৎপল পরাশর
দ🍷শম শ্রেণির বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছিল অসমে। গত শুক্র🃏বারের ঘটনা। এবার সেই ঘটনার রহস্যভেদ করল পুলিশ। ঘটনায় ২৭জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার মধ্যে শিক্ষক ও ছাত্ররাও রয়েছে।
অসমের সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ডের দুটির পেপারের প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ উঠেছিল। এনিয়ে গোটা রাজ🌜্য়ে শোরগোল পড়ে যায়। সরকারকে অস্বস্তির মধ্য়ে পড়তে হয়।
১৩ মার্চ জেনারেল সায়েন্সের পরীক্ষা ছিল। সেটা বাতিল করা হয়। হাতে লেখা প্রশ্নপত্র ঘুরছিল সোশ্য়াল মিডিয়ায়। তারপরই প্রশ্নপত্র বাতিল করা হয়। ত﷽ার পরিবর্তে আগামী ৩০ মার্চ পরীক্ষার নতুন দিন ঠিক করা হয়েছে।
ডিজিপি জিপি সিং জানিয়েছেন, প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়ার খবর পেতেই আমরা SEBA কে জিজ্ঞাসা করি আসল প্রশ্নের সঙ্গে এটির মিল রয়ে𒆙ছে কি না। তারা নিশ্চিত করে যে আসলের সঙ্গে এই প্রশ্নের মিল রয়েছে। এরপরই সিআইডিতে মামলা করা হয়। তদন্তও শুরু হয়।
তবে দেখা যায় অসমের কিছু জেলায় এই প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে।🐲 পুলিশ জানিয়েছে, দেখা গিয়েছিল ১৪জনের কাছ✅ে এই প্রশ্ন গিয়েছিল। এরপর একে একে একাধিকজনের নাম পাওয়া গিয়েছিল। তারা কোথা থেকে প্রশ্নপত্র পেয়েছিল সেটা দেখা হয়।
এরপর পুলিশ ২২জনের সন্ধান পায়। তারাই প্রশ্নপত্রগুলি পেয়েছিল। তবে পুলিশ জানতে পারে কুমুদ রাজখোয়া নামে লখিমপুর জেলার শিক্ষক এই ঘটনার কেন্দ্রে রয়েছে। মোবাইল সার্ভিস অপারেটদের মাধ্যমে জানা যায় কুমুদের সঙ্গে প্রসন্ন দাস নামে ওই স্কুলেরই এক শিক্ষকের যোগাযোগ ছিল। প্রমোদ দত্ত নামে👍 অপর 📖এক পরীক্ষা সেন্টার ইন চার্জের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল।
জেরাতে প্রসন্ন জানিয়েছেন, প্রমোদ দত্ত কুমদ রাজখোয়াকে প্রশ্নপত্র দিয়েছিলেন। তিনি আবার পড়ুয়াꦫদের মধ্য়ে ওই প্রশ্ন ছড়িয়ে দিয়েছিলেন। এরপর আরও ক𓄧য়েকজনকে বিক্রি করেন। এরপর সেই প্রশ্ন বিক্রি শুরু হয়ে যায়। হোয়াটস অ্যাপে সেই প্রশ্ন বিক্রি করা হয়েছিল। তার বিনিময়ে ই-ওয়ালেটে টাকা নেওয়া হয়। ১৬ মার্চ প্রমোদ দত্তকে পুলিশ গ্রেফতার করে।