কোটা বিরোধী আন্দোলনের জেরে বাংলাদেশে যে হিংসা হয় তাতে এখনও পর্যন্ত ১৪৭ জনের মৃত্যুর হয়েছে বলে জানান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। আজ, রবিবার সচিবালয়ে এই দাবি করেছেন তিনি। যদিও এই সংখ্যাই ‘চূড়ান্ত’ নয় বলেও জানান তিনি। নিহতদের আরও তথ্যের জন্য অনুসন্ধানের কাজ চলছে জানান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বাংলাদেশ উত্তপ্ত আবহে মৈত্রী এক্সপ্রেসের যাত্রা পুরোপুরি বন্ধ রেখেছে ভারতীয় রেল। মৈত্রী এক্সপ্রেস কলকাতা থেকেও ছাড়ছে না। ঢাকা থেকেও ছাড়ছে ন♔া। রেল সূত্রে খবর, বাংলাদেশ থেকে খবর পেয়েই এই ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ৩০ জুলাই মঙ্গলবার পর্যন্ত মৈত্রী এক্সপ্রেস চলবে না বলে সিদ্ধান্ত নেওয়🧸া হয়েছে।
এদিকে জুলাই মাসেই শুরু হয় কোটা বিরোধী ছাত্র–যুব আন্দোলন। মাসের মাঝখানে সেই হিংসা চরম আকার নেয়। এই আন্দোলনকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে প্রতিবেশি রাষ্ট্র বাংলাদেশ। এই আন্দোলনের জেরে লাফিয়ে বাড়তে থাকে মৃত্যুর সংখ্যা। ‘প্রথম আলো’র প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই সংঘর্ষে মারা যান অন্তত ২১০ জন। এই হিংসায় সরকারিভাবে এখনও পর্যন্ত ১৪৭ জনের মৃত্যুর খবর ౠমিলেছে বলে রবিবার জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আজ আসাদুজ্জামান খান বলেন, ‘মারা যাওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছাত্র, পুলিশ–সহ বিভিন্ন পেশার মানুষ রযღ়েছেন। পরে এই বিষয়ে বিস্তারিতভাবে তথ্য জানানো হবে।’
আরও পড়ুন: বিজেপির 🍸সংখ্যালঘু মোর্চার নেতা যোগ দিলেন তৃণমূল কংগ্রেসে, শুভেন্দুর মন্তব্যের জের
অন্যদিকে রেল সূত্রে খবর, আগামী ৩০ তারিখ মঙ্গলবার কলকাতা–ঢাকা থেকে মৈত্রী এক্সপ্রেস ছাড়ার কথা ছিল। কিন্তু পরিস্থিতি এখনও সম্পূর্ণ স্বাভাবিক না হওযায় সেই ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ের থ💯েকে নির্দিষ্ট বার্তা পেয়েই ট্রেন বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তবে আবার কবে দু’দেশের মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস চলবে সেটা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না। ১৬ জুলাই শেষবার দুই দেশের মধ্যে মৈত্রী এক্সপ্রেস চলেছিল। যে সব যাত্রী ৩০ জুলাই তারিখে মৈত্রী এক্সপ্রেসে যাত্রারဣ জন্য টিকিট কেটেছিলেন তাঁরা টিকিটের টাকা ফেরত পাবেন। তবে টিকিটের দাম ফেরতের জন্য কলকাতায় বিশেষ টিকিট কাউন্টার খোলা হয়েছে।