করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার পরে রবিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। লন্ডনের সেন্ট টমাস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে বিশ্রাম নিতে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বা⛎কিংহ্যামশায়ারের চেকার্স-এর গ্রামীণ বাড়িতে।
এ দিন হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগ থেকে বের🐎িয়ে জনসন বলেন, ‘চিকিৎসকদের যথেষ্ট ধন্যবাদ দেওয়া আমার সামর্থ্যে নেই। ওঁরা আমার জীবনরক্ষা করেছেন।’
এ দিন ব্রিটেনে Covid-19 আ𝓰ক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়﷽েছে ৯.৮৭৫। মনে করা হচ্ছে এ দিনই তা ১০,০০০ অতিক্রম করবে।
প্রধানমন্ত্রীর সুস্থ হয়ে ওঠা সম্পর্কে এ দিন ডাউনিং স্ট্রিটের মুখপাত্র বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দে♓ওয়া হলে প্রধানমন্ত্রীকে পুরোপুরি সুস্থ করতে চেকার্স-এ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। মেডিক্যাল টিমের পরামর্শ মেনে তাঁর অবিলম্বে কাজে ফেরার সম্ভাবনা নেই।’
আগামী ২১ এপ্রিল চালু হচ্ছে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অধিবেশন। শশরীরে সেখানে সদস্যরা কেউ উপস্থিত না থাকলেও ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্💝যমে অধিবেশনে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।
করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে সেরে ওঠার পরে রবিবার হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। লন্ডনের সেন🧔্ট টমাস হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরে বিশ্রাম নিতে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়💦েছে বাকিংহ্যামশায়ারের চেকার্স-এর গ্রামীণ বাড়িতে।
এ দিন হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগ থেকে বেরিয়ে জনসন বলেন, ‘চিকিৎসকদের যথেষ্ট ধন্যবাদ দেওয়া আমার সামর্থ্যে নেই। ওঁরা আমার জ🍒ীবনরক্ষা করেছেন।’
এ দি꧟ন ব্রিটেনে Covid-19 আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ৯.৮৭৫। মনে করা হচ্ছে এ দিনই💙 তা ১০,০০০ অতিক্রম করবে।
প্রধানমন্ত্রীর সুস্থ হয়ে ওঠা সম্পর্কে এ দিন ডাউনিং স্ট্রিটের মুখপাত্র বলেন, ‘হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়া হলে প্রধানমন্ত্রীকে পুরোপুরি সুস্থ করতে চেকার্স-এ নিয়ে য🐽াওয়া হচ্ছে।🍨 মেডিক্যাল টিমের পরামর্শ মেনে তাঁর অবিলম্বে কাজে ফেরার সম্ভাবনা নেই।’
আ🍨গামী ২১ এপ্রিল চালু হচ্ছে ব্রিটিশ পার্লামেন্টের অধিবেশন। শশরীরে স🌊েখানে সদস্যরা কেউ উপস্থিত না থাকলেও ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে অধিবেশনে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানা গিয়েছে।
এ দিন তাঁর ইস্টার বার্তায় রানি এলিজাবেথ জানিয়েছেন, ‘করোনাভাইরাস আমাদের হারাতে পারবে না। আগের মতোই এখন আমাদের কাছে ইস্টারের গুরুত্ব অসীম। মৃত্যুর অন্ধকার থেকে মুক্তির জন্য, বিশেষ করে♈ যাঁরা যন্ত্রণা ভোগ করছেন, আলো ও জীবন জরুরি।’
এ দিন ওয়েলকাম ট্রাস্টের ডিরেক্টর তথা ব্রিটিশ সরকারের জরুরি অবস্থায় বি🌜জ্ঞান 𝔉উপদেষ্টা গ্রুপ-এর সদস্য জেরেমি ফারার জানিয়েছেন, ‘ব্রিটেনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আশা করি আমরা বিপর্যয়ের শেষ ভাগে পৌঁছেছি, কারণ নতুন সংক্রমণের খবর কমছে। কমেছে মৃতের সংখ্যাবৃদ্ধিও। ইউরোপে সবচেয়ে বেশি করোনা আক্রান্ত দেশগুলির অন্যতম ব্রিটেন।’
ফারারের মতে, সংক্রমণের দ্বিতীয় ও তৃতীয় ঢেউও অচিরেই আছড়ে পড়বে ব্রিটেনে। তার থেকে মুক্তি দিতে পারে একমাত্র নতুন আবিষ🍸্কৃত কোনও টিকা।
অন্য দিকে, যথাযথꦅ মেডিক্যাল নিরাপত্তা সরঞ্জামের অভাবে ব্রিটেনে স্বাস্থ্যকর্মীদের মৃত্যুর হারও বাড়ছে। তার সাম্প্রতিক সংযোজন🦄 সাসেক্স-এর ইস্টবোর্ন জেনারেল হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট ভারতীয় বংশোদ্ভূত পূজা শর্মা।