চুক্তিভিত্তিক কর্মীদেরও এবার সামাজিক সুরক্ষা বিধির আওতায় নিয়ে আসার ঘোষণা করল কেন্দ্র। বিভিন্ন অ্যাপ সংস্থার কর্মী, নির্মাণ কাজের সঙ্গে🌊 কর্মী, আবাসন শিল্পের কর্মীদেরও সেই সুযোগ প্রদান করা হবে।
সোমবার বাজেটে চুক্তিভিত্তিক কর্মী, অ্যাপ সংস্থার কর্মী, নির্মাণকর্মীদের তথ্য সংগ্রহের জন্য একটি পোর💟্ট🎃াল তৈরির প্রস্তাব পেশ করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। স্বাস্থ্য, খাদ্য, আর্থিক লেনদেন-সহ বিভিন্ন সুবিধা প্রদানের জন্য ওই কর্মীদের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করে ওই পোর্টালে রাখা হবে। তিনি জানান, নরেন্দ্র মোদী সরকারের আমলেই প্রথমবার (সামাজিক সুরক্ষা বিধি, ২০২০) দেশেই পুরো লোকবল তথা সব কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা বিধির আওতায় নিয়ে আসার নিয়মকানুন তৈরি করা হয়েছে।
একইসঙ্গে সীতারামন জানান, মোদী সরকারের আমলে যে শ্রম সংস্কার করা হয়েছে,𒊎 তার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম আইনগুলিকে চারটি মূল ভাগে ভাগ করা হয়েছে - মজুরি বা বেতন,🐻 মালিকের সঙ্গে কর্মীদের সম্পর্ক, সামাজিক সুরক্ষা ও কাজের নিরাপত্তা এবং স্বাস্থ্য ও কাজের পরিস্থিতি।
বিভিন্ন ই-কমার্স সংস্থার কর্মী এবং চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের সাধারণত বেতন পꦺ্রদান করা হয় না। তাই প্রভিডেন্ট ফান্ড, বিমা, পেনশন-সহ বিভিন্ন সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। এমনিতে ভারতে মোট লোকবল হচ্ছে ৫০ কোটি। তার মধ্যে ৪০ কোটি মানুষই অংসগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত। সেই তালিকায় আছেন কৃষিক্ষেত্র এবং গ্রামীণ কর্মীরাও।
পাশাপাশি চাকরির🌠 বাজারে যুব প্রজন্মের সুবিধার জন্য বাজেটে শিক্ষানবীশ বা অ্যাপ্রেন্টিস আইনেরও সংশোধনের প্রস্তাব পেশ করেছেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান, একটি জাতীয় গবেষণা প্রতিষ্ঠান তৈরির বিভিন্ন দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেজন্য পাঁচ বছরে ৫০,০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।