শহরের পরিকাঠামো উনꦚ্নয়নের জন্য় এবার বড় দিশা দেখালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। তিনি জানিয়েছেন, আর্বান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফান্ড তৈরি করা হবে। (U🍌IDF)। ২ টায়ার, ৩ টায়ার শহরের জন্য এই বিশেষ ফান্ডকে কার্যকরী করা হবে। বছরে এজন্য ১০০০০ কোটি টাকা পর্যন্ত পাওয়া যাবে। শহরাঞ্চলে যে লোকাল বডিগুলি রয়েছে তারা যদি সম্পদ তৈরিতে এগিয়ে আসে তাদের জন্য ইনসেনটিভের ব্যবস্থা থাকবে।
অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন জানিয়েছেন, আরআইডিএফের মতো আর্বান ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট ফান্ড তৈরি করা হবে। ন্যাশানাল হাউজিং ব্যাঙ্ক এটা পরিচালনা করবে। ২ টায়ার ও ৩ টায়ার শহরের উন্নয়নের ক্ষেত্রে এই অর্থকে কাজে 🦹লাগানো হবে।
তিনি জানিয়েছেন, এই ক্ষেত্রে প্▨রতি বছরে ১০০০০ কোটি 🍎টাকা বাৎসরিক পাওয়া যাবে।
অভিজ্ঞ মহলের মতে, গত বছরের মতো এবারও সরকার শহরাঞ্চলে পরিকল্পনার উপর জোর দেওযার চেষ্টা করছে। কারণ দেখা যাচ্ছে নানা সুবিধার জেরে গ্রামাঞ্চল থেকে বহু মানুষ এখন শহরমুখী হচ্ছেন। অনেকেই গ্রামের পাট চুকিয়ে শহরে থাকা শুরু করছেন। শহর ক্রমশ বাড়ছে। শহরের জনসংখ্যাও ক্রমশ বাড়ছে। ২০৪৭ সালে মনে করা হচ্ছে দেশের অর্ধেক জনসংখ্যা শহর কেন্দ্রীক 🐓হয়ে যাবে। তাঁরা শহরেই বাস করবেন। সেকারণে শহরের পরিকাঠামো বৃদ্ধির উপর বিশেষভাবে জোর দেওয়া হচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী জানি🗹য়েছেন, আগামীদিনের সুসংহত শহর হিসাবে গড়ে তুলতে সমস্ত রাজ্য় ও শহরকে উৎসাহ দেওয়া হচ্ছে। তার মানে শহরের যে জমি রয়েছে তার যাতে পূর্ণ ব্যবহা🌃র করা যায়, পরিষেবা যাতে ঠিকঠাক করে পাওয়া যায়, শহরের জমি যাতে হাতের নাগালের বাইরে চলে না যায় এসব নিশ্চিত করার ব্যাপারে বলা হয়েছে।
২০২২-২৩ এর বাজেটে সরকার মেগা সিটির উন্নয়নের উপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছে। ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আর্বান প্ল্যান🧸িংয়ের উপর যাতে জোর দেওয়া হয় সেব্যাপারেও বলা হয়েছে। শহরের নিকাশি ব্যবস্থাকে উন্নত করার ব্যাপারেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। ম্যানহোলগুলিকে মেশিনেহোলে পরিণত করা, সেপটিক ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের ক্ষেত্রে ১০০ শতাংশ যন্ত্রের ব্যবহার করার উপর জোর দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। শুকনো ও ভিজে বর্জ্যের ক্ষেত্রে ব্য়বস্থাপনার উপর জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।