মল্লিকা সোনিবড় বিপদ চিনের সামনে। চিনের রাজধানী বেজিংয়ের তরফে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে বিরাট বন্যা ও ধসের সম্ভাবনা রয়েছে। তার সঙ্গেই প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা। শহরতলির বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে বড় ঝুঁকির সম্ভাবনা। ধস ও কাদার স্রোচ বইতে পারে। বন্যার লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। টাইফুন ডকসুরির জেরে ইতিমধ্যেই প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। একের পর এক রাস্তা জলের তলায়। স্টেট মিডিয়া রিপোর্টে এমনটাই জানা গিয়েছে।রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, টাইফুন ডকসুরি চিনের উপর আছড়ে পড়েছে।এর জেরে চিনের বিভিন্ন প্রান্তে ভারী বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। একের পর এক নদীর জল বিপদসীমার উপর দিয়ে বইছে। হাই নদীর জল ক্রমেই বাড়ছে। ইয়ংডং নদীর জলে ভেসে গিয়েছে বহু বাড়ি। বোডিং শহরে প্রায় ৫৫,০০০ মানুষকে উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় সরানো হয়েছে।বেজিংয়ে গড় বৃষ্টিপাত ১৭৬.৯ মিমি। শনিবার রাত থেকে সোমবার বিকাল পর্যন্ত এই পরিস্থিতি। মন্টোউগুউ জেলাতে বৃষ্টি প্রায় ৫৮০.৯ মিমি।বেজিংয়ের পক্ষ থেকে লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রবল বৃষ্টিপাতের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। প্রচন্ড বৃষ্টিতে অন্তত ৪০০ জায়গায় নির্মাণ বন্ধ করা হয়েছে। অন্তত ২০,০০০ বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সমস্ত পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে। রাজধানীর দুটি বিমানবন্দরে অন্তত ১৮০টি বিমান বাতিল করা হয়েছে। প্রায় শ খানেক বিমান দেরিতে চলছে। প্রায় ৩৫৮টি রাস্তা জলের তলায় চলে গিয়েছে। খবর রয়টার্স সূত্রে। রাস্তাগুলি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চলতি সপ্তাহে খানুন আছড়ে পড়তে পারে চিনের উপকূলে।