নোভেল করোনাভাইরাস সংক্রমণে চিনের ভূমিকা সম্পর্কে তথ্য বিকৃতি ঘটাচ্ছে ভারতীয় সংব𒅌াদমাধ্যমের একাংশ। সোমবার এই অভিযোগ জানালেন নয়াদিল্লিতে 🍌চিনা দূতাবাসের মুখপাত্র জি রং।
তিনি বলেন, ‘সম্প্রতি কিছু কিছু ভারতীয় সংবাদমাধ্যম চিন থেকে প্রকাশিত তথ্য এড়িয়ে গিয়ে করোনা পরিস্থিতি গোপন করা🍌র জন্য চিনকে দোষারোপ করছে। এই দাবি তথ্য বিকৃতিপূর্ণ এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন।’
জি জানিয়েছেন,♛ গত ২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসের শেষে এক অজানা গোত্রের নিউমোনিয়া সম্পর্কে বিজ্🧔ঞপ্তি জারি করে চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলিকে রোগীর শুশ্রূষা সম্পর্কে সচেতন করে উহান পুর স্বাস্থ্য কমিশন।
এর পর গত ৭ জানুয়ারি চিনা কমিউনিস্ট꧅ পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির পলিটব্যুরোর বৈঠকে মহামারী মোকাবিলায় জরুরি নির্দেশ জারি করেন চিনে💟র প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। ২৩ জানুয়ারি, হুবেই প্রদেশের উহান শহরের সমস্ত প্রস্থানপথ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় চিন।
জিয়ের দাবি, ‘মহামারীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে চিন সরকার বরাবর উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ আচরণ করে এসেছে। তার জেরেই সময়োপযোগী মহামারী সংক্রান্ত তথ্য আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রকা🅺শ করেছে।’
তিনি বলেন, গত ৩ জানুয়ারি থেকে করোনা সংক্রমণ সম্পর্কে নিয়মিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, আমেরিকা ও অন্যান্য দেশকে তথ্য জুগিয়েছে♍ চিন। ২৭ জানুয়ারি থেকে প্রতিদিন তথ্য জানাতে সাဣংবাদিক বৈঠকও করা হয়েছে।
জি বলেন, ‘ভাইরাস🍒 কোনও জাতীয় সীমান্ত মানে না। এই মহামারী কোনও জাতিগত বৈষম্য করে না। শুধুমাত্র সৌভ্রাতৃত্ব ও পারস্পরিক সহায়তার মাধ্যমে মহামারীর থেকে বাঁচতে পারে বিশ্ব। বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর নেতৃত্বে ভারতবাসী করোনা সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়ছে। মহামারীর হাত থেকে দ্রুত রেহাই পেতে এই লড়াইয়ে ভারতের পাশে রয়েছে চিন।’