কয়লাকে গ্যাসে পরিণত করার বড় প্রকল্প শীঘ্রই আনতে চলেছে কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা এনিয়ে প্রায় ৬০০০ কোটির ইনসেনটিভ স্কিমকে শীঘ্রই অনুমোদন করতে পারে বলে বিভিন্ন সূত্রে খবর। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, ক্য়াবিনেটের নোট মোটামুটি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। এটা অনুমোদনের জন্য় অপেক্ষা করছে। খবর ম💮িন্টে♐র প্রতিবেদন অনুসারে।
সূত্রের খবর তিনটি শর্তের ভিত্তিতে এই গ্যাসিফিকেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়🧜িত হতে পারে। প্রথমত পাবলিক সেক্টর কোম্পানি এই প্রকল্পের দায়িত্ব পেতে পারে। বেসরকার কোম্পানির স্পনশরশিপে এটা হতে পারে। আর পাইলট প্রজেক্ট হিসাবে এটা হতে পারে।
প♒াবলিক সেক্টর ইউনিটের ক্ষেত্রে খরচের ১০ শতাংশ সরবরাহ করা হতে পারে।
আবার বেসরকারি কোম্পানির ক্ষেত্রে সরকারি সহায়তা ৬০০ কোটি অথবা প্রকল্পের মোট ব্যয়ের ১৫ ൩শতাংশ হতে পারে। আর পাঁচটি পাইলট প্রজেক্টের ক্ষেত্রে প্রতি প্রজেক্টের জন্য ১০০ কোটি টাকা করে সরকারি সহায়তা মিলতে পারে। অর্থাৎ মোট ব্যয়ের ২০ শতাংশ পেতে পারে ওই পাইলট প♔্রকল্পগুলি।
সূত্রের খবর, এই স্কিম মোটিমুটি চূড়ান্ত হয়ে গিয়েছে। মন্ত্ꦐরিসভার নোটও তৈরি হয়ে গিয়েছে। মন্ত্রিসভা যে কোনও সময় এটা অনুমোদন করতে পারে 🐓বলে খবর। মিন্টের প্রতিবেদন অনুসারে এটা জানা গিয়েছে।
একাধিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, ২০৩০ সালের ম💫ধ্য়ে সরকার প্রায় ১০০ মেট্রিক টন কয়লাকে গ্য়াসে পরিণত করার লক্ষ্যমাত্রা নিতে চলেছে। এই প্রকল্পের দুটি পর্যায় থাকতে পারে। একটা পর্যায়ে পাবলিক সেক্টর ইউনিটগুলিকে সহায়তা করা হবে। অন্য় একটি পর্যায়ে প্রাইভেট সেক্🦋টর ও পাবলিক সেক্টর উভয়কেই সহায়তা করা হবে।
নানা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কয়লা থেকে জ্বালানি গ্যাস তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। কয়লাকে আংশিকভাবে বাতাস, অক্সিজেন, স্টিম, ও কার্বন ডাই অক্সাইডের মাধ্যমে বিশেষ প্রক্রিয়ার সহায়তায় জ্বালানি গ্যাসে পরিণত করা হয়। এরপর বিশেষ প্রক▨্রিয়ার মাধ্যমে হিট এক্সচেঞ্জারের সহযোগিতায় গরম জ্বালানি গ্যাসকে ঠান্ডা করা হয়। সায়েন্স ডাইরেক্টের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে।