তামিলনাড়ুতে তৈরি নিজেদের ভবিষ্যতমুখী কারখানাকে ইলেক্ট্রিক গাড়ি উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিশ্বের সর্ববৃহত কারখানা হিসেবে গড়ে তুলতে চায় ওলা। একবছরের মধ্যে তৈরি হয়েছিল এই কারখানাটি। দাবি করা হয়েছিল, এই কারখানাটি ২০ লক্ষ বাইক উত্পাদন করতে পারে বছরে। ওলা ইতিমধ্যেই এই কারখানায় নিজেদের ইলেক্ট্রিক স্কুটার তৈরির কাজ শুরু করে🐈ছে। তবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় কারখানা হয়ে ওঠার পথে এখনও অনেকটাই যাওয়া বাকি এই কারখানার।
ওলা ইলেকট্রিক এখনও পর্যন্ত ই-স্কুটারের জন্য প্রায় ৯০ হাজারের বুকিং পেয়েছে। যদিও ইলেক্ট্রিক ভেহিকেল প্রস্তুসকারক সংস্থাটি এখনও তাদের 💖উৎপাদন সংখ্যা প্রকাশ করেনি। কোম্পানিটি বর্তমানে প্রতিশ্রুত সময়সীমার মধ্যে গ্রাহকদের কাছে স্কুটার সরবরাহ করার ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। তবে, ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওলার ই-স্কুটারগুলির ব্যাপক পরিমাণে উৎপাদনের ক্ষমতা অর্জন করতে করতে অন্তত জানুয়ারি হয়ে যাবে।
ওলা ইলেকট্রিক তাদের S1 এবং S1 প্রো স্কুটারের ডেলিভারি শুরু করে গত ১৬ ডিসেম্বর থেকে। ১৫ অগস্ট এই স্কুটার লঞ্চের চার মাস পরে সরবরাহ চালু হওয়ায় ༺অনেকেই হতাশ। ওলা এর আগে এই বিলম্বের জন্য সরবরাহের সমস্যাকে দায়ী করেছিল। এদিকে অনেক গ্রাহকই স্কুটার পে🐓য়ে এর গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে।
S1 Pro-এর 🌼জন্য প্রতিশ্রুত ১৮১ কিলোমিটাജরের চেয়ে কম রেঞ্জের বিষয়ে ওলা গ্রাহকরা সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়। পরে কোম্পানিকে এই বিষয়ে স্পষ্ট করে জানাতে হয়েছিল যে S1 Pro-এর আসল রেঞ্জ হল ১৩৫ কিমি। ৭০ কেজি ওজনের কম ভারী একজন রাইডার শহুরে রাস্তায় চালালে এই রেঞ্জ প্রযোজ্য হবে। উল্লেখ্য, বর্তমানে দিনে ১৫০টি স্কুটারও উৎপাদন করতে পারছে না। যা বার্ষিক ২০ লক্ষ উৎপাদনের মাত্রার অনেক কম।