কীভাবে বিদেশে পালিয়ে যা👍ওয়ার স🌊ুযোগ পেলেন নীরব মোদীরা?
ব্যবসায়ী নীরব মোদী, বিজয় মালিয়া এবং মেহুল চোকস👍ি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন কারণ তদন্তকারী সংস্থাগুলি তাদের সময়মতো গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হয়েছিল, মুম্বইয়ের একটি আদালত একথা জানিয়েছে।
গত ৩০ মে একটি আর্থিক তছরুপ মামলার দায়িত্বে থাকা বিচারক এমজি দেশপাণ্ডে কাজের জন্য বিদেশে যাওয়ার জন্য জামিনের শর্ত শিথিল করার জন্য ব্যোমেশ শাহের আবেদনের শুনানি চলাকালীন এই প্রসঙ্গটি উত্থাপন করেন। পলাতক ব্যবসায়ীদের মামলার পু𓂃নরাবৃত্তির আশঙ্কা✱য় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এই অনুরোধের বিরোধিতা করেছে।
বিচারক বলেছিলেন, এজেন্সিগুলির তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা💧 না নেওয়ায✤় এই ব্যবসায়ীরা পালিয়ে যেতে পেরেছে।
বিচারক বলেন, 'আমি ভেবেচিন্তে এই যুক্তিটি পরীক্ষা করেছি ꦐএবং এটি লক্ষ্য করা প্রয়োজন মনে করেছি যে সংশ্লিষ্ট তদন্তকারী সংস্꧋থাগুলি যথাযথ সময়ে তাদের গ্রেপ্তার না করার ব্যর্থতার কারণে এই সমস্ত ব্যক্তিরা পালিয়ে গেছে।
নীরব মোদী এবং বিজয় মালিয়া ব্রিটেনে রয়েছেন এবং তাদের পলাত💧ক অর্থনৈতিক অপরাধী (এফইও) হিসাবে ঘোষণা করা হয়েছে। চোকসি ডোমিনিকায় রয়েছেন এবং ইডি তাঁকে এফইও ঘোষণা করতে চাইছে।
২০২২ সালের আর্থিক তছরুপের মামলায় অভিযুক্ত ব্যোমেশ শাহ জামিনে মুক্তি পেলেও আদালতের অনুমতౠি ছাড়া দেশের বাইরে যেতে নিষেধ 🐽করা হয়েছিল। তিনি যুক্তি দিয়েছিলেন যে তার কাজের জন্য ঘন ঘন ভ্রমণ প্রয়োজন। ইডির প্রাথমিক ব্যর্থতা আদালত ঠিক করতে পারেনি বলে জানিয়ে শর্ত শিথিল করতে রাজি হন বিচারপতি। প্রতিটি ভ্রমণের আগে শাহকে অবশ্যই তার ভ্রমণের পরিকল্পনার কথা ইডিকে জানাতে হবে।
'ইডিই মূলত এই জাতীয় ব্যক্তিকে তার বিদেশ ভ্রমণ, প্রমাণ টেম্পারিং এবং ব্যাহত করা, ফ্লাইট রিস্ক, অভিযোগ মোকাবিলার আশঙ্কা এবং উল্লিখিত প্রক্রিয়ায় সহায়তা ইত্যাদির কোনও আশঙ্কা ছাড়াই স্কটকে মুক্ত করার অনুমতি দেয়, তবে প্রথমবারের ম𒁃তো যখন এই জাতীয় ব্যক্তি আদালতে হাজির হন তখন এই জাতীয় সমস্ত বিতর্ক এবং আপত্তি আশ্চর্যজনকভাবে আদালতের সামনে আসে। তাই আদালত বারবার দৃঢ় অবস্থান নিয়েছে যে, ইডি যা করতে ব্যর্থ হয়েছে, আদালত তা করতে পারবে না।
এদিকে নীরব মোদীরা দেশ ছেড়ে পালানো নিয়ে বার বার সরব হয়েছেন বিরোধীরা। কেন মোদী সরকার তাদের দেশে ফেরাত🔴ে পারেনি তা নিয়ে বার বার প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এবার আদালতও এনিয়ে নির্দিষ্ট পর্যবেক্ষণের কথা জানাল। ▨;