রাজনৈতিক নেতাই হোন বা বিচারক, সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে যাঁরা জনতার নজরে সব সময় রয়েছেন তাঁদের ‘চামড়া মোটা’🐻 করার পরামর্শ দিল দিল্লি হাইকোর্ট। উল্লেখ্য, একটি হিন্দি সংবাদপত্রের বিরুদ্ধে পূর্ব দিল্লির বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীরের আনা মানহানি মামলার শুনানিত♒ে একথা বলেছে দিল্লি হাইকোর্ট।
দিল্লি হাইকোর্টে বিচারপতি চন্দ্র ধরি সিং, এদিন অন্তর্বর্তী নিষেধাজ্ঞার জন্য গম্ভীরের অন্তর্বর্তীকালীন অনুরোধকে প্রত্যাখ্যান করেন। কোর্ট বলছে, এতে 'ব্ল্যাঙ্কেট অর্ডার' ইস্যু করা যাবে না। তবে সংবাদপত্রের সম্পাদক ও রিপোর্টারকে নোটিস পাঠিয়েছে কোর্ট। জানা গিয়েছে, বিজেপি সাংসদ গৌতম গম্ভীর পঞ্জাব কেশরীর বিরুদ্ধে করেছেন মামলা। গৌতম মানহানি মামলায় ওই সংবাদপত্র থেকে ২ কোটি টাকা দাবি করেছেন। জানিয়েছেন ওই টাকা যাবে সমাজসেবার কাজে। গৌতমের অভিযোগ, একাধিক আর্টিক্যালে ওই সংবাদপত্র তাঁর সাংসদ হিসাবে ভাবমূর্তিকে ক꧂্ষুণ্ণ করেছে। তাঁকে ‘জাতিবাদী’ হিসাবে তুলে ধরা হয়েছে সংবাদপত্রের আর্টিক্যালে। এছাড়াও তাঁকে ‘উন্নাসিক’ হিসাবেও তুলে ধরার অভিযোগ করা হয়েছে। গম্ভীরের আইনজীবী জয় অন্ত দেহদরাই বেশ কয়েকটি আর্টিক্যাল তুলে ধরেছেন। তার প্রেক্ষিতে কোর্ট বলছে, ' যদি কোনও জায়গায় একজন রিপোর্টার যান, সেখানে গিয়ে মানুষেক কথা তুলে ধরেন….আপনি একজন জনসেবক… নির্বাচিত প্রতিনিধি… আপনাকে সংবেদনশীল হতে হবে… জনতার মাঝে থাকা ব্যক্তিত্বদের মোটা চামড়ার হতে হবে। সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে সঙ্গে চলতে সমস্ত বিচারকদেরও মোটা চামড়ার হতে হবে।'
( মꦺাঝ আকাশে ঝঞ্ঝার মাঝে পড়ল এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান, আহত বহু যাত্রী)
( মঞ্চে মুখ্যমন্ত্রী, ডায়াসে অসুস্থ শিশুকে ছুড꧙়ে দি🍸লেন বাবা! শিবরাজের সভায় কী ঘটল)
গম্ভীরের অভিযোগ, তাঁকে টার্গেট করেই ওই সংবাদপত্রে ক্রমাগত আর𒈔্টিক্যাল ছাপানো হত। এই ঘটনায় ওই সংবাদপত্র তার সাংবাদিকতার স্বাধীনতা নিয়ে ছিনিমিনি খেলে ꦡএমন কাণ্ড ঘটাচ্ছেন বলে অভিযোগ বিজেপি সাংসদের। একটি আর্টিক্যালে গম্ভীরকে ‘ভষ্মাসুর’এর সঙ্গেও তুলনা করা হয়েছে। সমস্ত ঘটনা শুনে কোর্ট বলছে, ‘কিছু শব্দ যা গম্ভীরের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে, তা সঠিক নয়।’
এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App ব🍬াংলায়। HT App ডাউꦍনলোড করার লিঙ্ক