২ পুলিশ কর্মী নকল আয়কর অফিসার সেজে দিল্লির এক ব্যবসায়ীর থেকে টাকা ঘুষ নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন বলে অভিযোগ। অভিযোগ রয়েছে দিল্লি পুলিশের দুই কর্মীর বিরুদ্ধে। দিল্লির প্রীতবিহারে এই ঘটনা ঘটে গিয়েছে। পুলিশের কাছে ওই ২ পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে দায়ে𒅌র হয়েছে অভিযোগ।
দিল্লির প্রীত বিহারে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে গিয়েছিলেন কয়েকজন পুলিশকর্মী। তাঁরা আয়কর অফিসার সেজে সেই ব্যবসায়ীর বাড়িতে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। এছাড়াও অভিযোগ ভুয়ো আয়কর অফিসার সেজে তাঁরা ব্যবসায়ীর থেকে নথি ও মোবাইল ফোন নিতে চান। এছাড়াও মোটা টাকার ঘুষও দাবি করা হয়। কিছুক্ষণ কথাবার্তা চলার পর সন্দেহ হয় বাড়ির সকলের। তখনই তাঁরা ওই দুজনকে পাল্টা প্রশ্ন করতে থাক🃏েন। একটু জেরা, বাড়ির লোক শুরু করতেই, ওই দুজন ঘটনাস্থল থেকে পালান বলে দাবি করা হয়।
( বাং🥃লাদেশি, রোহিঙ্গা তকমা দিয়ে গাজিয়াবাদে মুসলিমদের ঝুপড়িতে ভাঙচুর! তদন্তে যোগীগড়ের পুলিশ)
( RG Kar News:'উই ওয়ান্ট জাস্টিস' স্লোগানে মুখর RG Kar, প্রতি মেডিক্যাল কলেজে মহিলাদের রেস্টরুম নিয়ে বড়𝔉 সিদ্ধান্ত রাজ্যের)
এরপরই পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। পুলিশও নামে🎐 তদন্তে। আর দেখতে পায়, সরষের মধ্যেই ভূত! যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তাঁদের ২ দুজনই পুলিশকর্মী। এই পুলিশকর্মীরাই আয়কর অফিসারের ভুয়ো বেশ ধারণ করে ব্যবসায়ীর বাড়িতে কার্যত টাকার তোলাবাজি করতে গিয়েছিলেন বলে অভিযোগ। দিল্লি পুলিশের স্পেশ্যাল সেল এই ঘটনার তদন্তে নেমেছে। জানা গিয়েছে, দুই অভিযুক্তের একজন প্রীত বিহার পুলিশ স্টেশনে হেড কনস্টেবল অপর জন ট্রাফিক পুলিশের কনস্টেবল। তদন্তে নেমে জানা গিয়েছে, ৭ থেকে ৮ জনের দল এসেছিল বাড়িতে। তাঁদের মধ্যে কনস্টেবল নরেশ ও হেমন্তও ছিলেন। জানা গিয়েছে, তাঁরা সেই ব্যবসায়ীর বাড়িতে ঢুকে গোটা ঘর তল্লাশির পর দুটি ফোন বাজেয়াপ্ত করেন। আর একটি নোটিস দিয়ে চলে যান। এদিকে, পুলিশ তদন্তে নেমে আগে দেখতে থাকে সিসিটিভি। আর সিসিটিভিতে ই দুই পুলিশকর্মী শণাক্ত হয়ে যান। জানা যাচ্ছে, ঘটনার পরই ব্যবসায়ীর বাড়ি থেকে পুলিশের পিসিআর-এ কল যায়। তারপরই পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে এই গোটা পর্বের কিনারা করে। এর আগে, জুন মাসেও এমন এক কাণ্ড ঘটেছে। সেখানে এক হোটেলে ভুয়ো তল্লাশির নামে ২৪ লাখ টাকা তোলাবাজির অভিযোগ রয়েছে এক ꦯপুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে।