সরকার মুম্বই বিমানবন্দরকে নির্দেশ দিয়েছে যাতে ব্যস্ত সময়ে বিমানের সংখ্য়া কমানো যায়। মূলত দুটি কারণে এটা করা হয়েছে। একটা হল যাতে বিমান যাত্রীর অতিরিꦺক্ত ভিড় এড়ানো যায়। আর অপর কারণটಞি হল, বিমান যাতে সঠিক সময়ে চলে।
এই নির্দেশের ক্ষেত্রে সবার আগে যেটা হতে পারে সেটা হল প্রায় ৪০টি বিমান চলাচল স্তব্ধ হয়ে যেতে পারে। এমনকী একাধিক ব্যক্তিগত জেট বিমান চলাচলও এবার সীমিত হয়ে ꦆযেতে পারে।
ইকনোমিক টাইমসের☂ রিপোর্ট অনুসারে জানা গিয়েছে,এয়ারপোর্ট অথরিটি অফ ইন্ডিয়া মুম্বই বিমানবন্দরকে নির্দেশ দিয়েছে যাতে বিমান চলাচল কমানো যায়। এই বিমানের সংখ্য়া ৪৬ থেকে ৪৪টি পর্যন্ত কমানোর ব্যাপারে🌠 বলা হচ্ছে। ব্যস্ততম সময়ে এই বিমানের সংখ্য়া কমানোর ব্যাপারে বলা হয়েছে।
এই নির্দেশের জেরে চলতি সপ্তাহ থেকে প্রায় ৪০টি বিমান ব🔯াতিল হতে পারে। সূত্রের খবর, বিভিন্ন বিমান সংস্থার বিমানেই কাটছাঁট করা হবে। এক্ষেত্রে ইন্ডিগোর বিমান সবথেকে বেশি চলে এই বিমানবন্দরে। নয়া নির্দেশের জেরে ইন্ডিগোর অন্তত ১৮টি বিমান কমতে পারে। এয়ার ইন্ডিয়া গ্রুপ তার মধ্যে ভিস্তারার বিমানও রয়েছে তাদের সব মিলিয়ে ১৭টি বিཧমান বাতিল হতে পারে নয়া নির্দেশের জেরে।
এদিকে একাধিক ব্যক্তিগত জেটের যাতায়াতেও কাটছাℱঁট হতে পারে। এমনকী ব্যবসায়ী জেটের বিমানের চলাচলে কাটছাঁট চার ঘণ্টা থেকে বাড়িয়ে আট ঘ꧃ণ্টা পর্যন্ত করা হয়েছে। এর জেরে একাধিক বড় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর নিজস্ব বিমানের যাতায়াতেও কাটছাঁট হয়েছে। এনিয়ে যথেষ্ট অসন্তুষ্ট একাধিক সংস্থা। রিলায়েন্স, জেএসডব্লিউ, মাহিন্দ্রা গ্রুপের বিমানের ক্ষেত্রেও সমস্যা হতে পারে।
তবে ওই প্রতিবেদন মুম্বই এয়ারপোর্টের কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এদিকে দিল্লির পরেই ব্যস্ততার তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে এই বিমানবন্দরে। এই বিমানবন্দরের মালিকানা রয়েছে আদানি গোষ্ঠীর হাতে। ✤প্রতি মাসে এই বিমানবন্দরের মাধ্যমে ৪.৮৮ মিলিয়ন যাত্রী যাতায়াত করে। এদিকে সূত্রের খবর, এর আগে অসামরিক বিমান পরিবহণ মন্ত্রকের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এই বিমানবন্দরে বিরাট ভিড় নিয়ে কিছুটা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন।
এদিকে মুম্বই বিমানবন্দরে বিমান যথাযথ🤡 সময়ে না চলা নিয়ে মাঝেমধ্যেই নানা অভিযোগ ওঠে। তবে এবার কিছুটা🔥 হলেও স্বস্তি পেতে পারেন যাত্রীরা।