সম্ভত ২০৮০। দেওয়ালির এই দিনটায় শেয়ার বাজারের প্রতি নজর থাকে অনেকেরই।এই দিনটাকে পূণ্যদিন বলে মনে করেন অনেকেই। তবে রবিবার এই পূণ্যদিনে খুশির খবর শেয়ার মার্ক𓄧েটে। সন্ধ্যা ৬.১৫ মিনিটেও দেখা গেল𒁏 সেনসেক্স দাঁড়াল ৬৫.২৪৯ পয়েন্টে। নিফটি দাঁড়াল ১৯.৫২২ পয়েন্টে। সম্ভত ২০৮০ এর প্রথম দিনেই একেবারে চাঙা হল বাজার। প্রি-ওপেন সেশনে সেনসেক্স গিয়েছিল ৬০০ পয়েন্টে আর নিফটি গিয়েছিল প্রায় ১৯,৬০০ পয়েন্টে। মার্কেট যখন বন্ধ হল তখন দেখা গেল সেনসেক্স ৩৫৪ পয়েন্ট বেশি রয়েছে। সেনসেক্স রয়েছে ৬৫.২৫৯ পয়েন্টে। আর নিফটি রয়েছে ১৯,৫২৫ পয়েন্টে।
কোল ইন্ডিয়ার শেয়ার গত ৭ বছরে এতটা বাড়েনি। ইউপিএল, এনট✨িপিসি, এইচারমোত, ইনফির মতো কোম্পানির শেয়ারও চড়তে থাকে।
দেওয়ালি মহরতে শেয়ার বাজার কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তার দিকে প্রতিবারই নজর থাকে বিনিয়োগকারীদের। এই দিনটিকে অনেকেই শেয়ার বাজཧারের নিরিখে বেশ পূণ্যদিন বলে মনে করেন অনেকেই। আর সেই দিনেই চড়তে থাকে শেয়ার বাজার। সেক্ষেত্রে এই দ🗹িনে লক্ষ্মীপুজোর মহরতের পূণ্য সময়ে একঘণ্টার জন্য শেয়ার ট্রেডিং হয়। একে প্রথা হিসাবেও ধরা হয়।
হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে গতবার এই একঘণ্টার বেচা কেনায় সেনসেক্স আর নিফটি বেড়েছিল ৮৮ শতাংশ আর ২০২১ সালে এই সেনসেক্স আর নিফটি বেড়ে♔ছিল ০.৪৯ শতাংশ।
আসলে এই ঘণ্টার জন্য শেয়ার কেনা বেচা করা এটা বছরের পর বছর ধরে একটা প্রথা হিসাবে ধরা হয়। এই পূণ্য সময়ে যে কেউ শেয়ার কেনা বেচা করতে ꦕপারে𝓀ন।
মোটামুটি এই মহরৎ ট্রেডিংয়ে অন্তত ৫টি সেশন থাকে। ব্লক ডিল, প্রি ওপেন, মেইন ট্রেডিং, কল অকশন ও ক্লোজিং। মাস্টারট্রাস্টে🙈র ম্যানেজিং ডিরেক্টর হরজিৎ সিং অরোরা লাইভ মিন্টকে জানিয়েছেন, গত ১০টি মহরৎ ট্রেডিংয়ের কথা বলা যেতে পারে। তার মধ্যে অন্তত ৭টিতে ইতিবাচক সাড়া মিলেছিল। মার্কেটে যারা অংশ নিয়েছিলেন তাঁরাও ভালো সাড়া পেয়েছিলেন।