চর্মরোগে আক্রান্ত হয়েছিলেন 💯এক কলেজ ছাত্রী। এরপর ১৯ বছরের ওই কলেজ ছাত্রী গত ৪ নভেম্বর বাংলাদেশের টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য আসেন। এদিকে তাকে হাসপাতালে ভর্তির পরামর্শ দেন এক চিকিৎসক। সোমবার দুপুরে ওই তরুণীকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর সঙ্গে একজন নার্স ও একজন পুরুষ সহকারী ছিলেন। এদিকে সেই সময় এক চিকিৎসক ওই তরুণীকে পরনের সমস্ত কাপড় খুলে ফেলতে বলেন বলে অভিযোগ। এদিকে চিকিৎসকের এই নির্দেশ শোনার পর অস্বস্তিতে পড়ে যান তরুণী।
সকলের সামনে কার্যত কাপড় খুলতে বলায় তার প্রতিবাদও করেন ওই তরুণী। ততক্ষণে ওই চিকিৎসক তরুণীর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় স্পর্শ করা শুরু করেন বলে অভিযোগ। এনিয়ে তরুণী প্রতিবাদ করতেই পালটা রেগে যান ওই চিকিৎসক। তিনি ওই তরুণীকে অপারেশন থিয়েটার থেকে বের করে দেন বলে অভিযোগ। এনিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সহ🗹 বিভিন্ন মহলে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই তরুণী। ইউএনওকেও লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন ওই তরুণী।
টেকনাফ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডাঃ এনামুল হক বলেন, তরুণী যৌন হয়রানির অভিযোগ করেছেন। বিষয়টি প্রমাণিত হলে প্রয়োজনীয় ব্য়বস্থা নেওয়া হবে। এনিয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করার ব্যাপারেও উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। তবে অভিযুক্ত চিকিৎসক অবশ্য় এই অভিযোগ মানতে চাননি। তাঁর দাবি, আমার দুর্নাম করার জন্য গল্প সাজানো হচ্ছে। সেখানে আরও লোকজন🃏 ছিলেন। তাদের সামনে কীভাবে একজন🐻 মেয়ের সঙ্গে খারাপ আচরণ করব?