লোন আদায়ের জন্য় ব্য়াঙ্ক লুক আউট সার্কুলার জারি করার কথা বলতে পারে না। ওই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি প্রতারণা বা টাকা অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দে🐭ওয়ার মতো অভিযোগ না থাকে তবে তার বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করা যায় না। জানিয়ে দিল দিল্লি হাইক📖োর্ট।
একটি কোম্পানির প্রাক্তন ডিরেক্টরের বিরুদ্ধে একটি ব্যাঙ্ক লুক আউট কর্নার জারি করার কথা বলেছিল। এদিকে এই LOC জারি করলে তাঁর পক্ষে বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে যায়। ওই ব্যক্তি ব্যাঙ্ক থেকে লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে গ্যারান্টার হিসাবে ছিলেন। এরপর ধার সঠিক সময়ে শোধ না করার জেরে তা꧂র বিরুদ্ধে এলওসি জারি করা হয়। কিন্তু কোনও ব্যক্তিকে এভাবে বিদেশে যাওয়া থেকে বিরত রাখা যায় না।
গত ২৮ মে বিচারপতি সুহ্মমণিয়ম প্রসাদ একটি রায়ে বলেছিলেন যে আইনে নানা ধরনের পথ খোলা আছে। সেক্ষেত্রে ব্যাঙ্ক লুকআউট কর্নার জারি করতে পারে না। কোনও ব্যক্তি তার লোন নেওয়া টাকা পরিশোধ করতে দেরি করতে পারেন কিন্তু তিনি যদি প্রতারণা না করেন বা তিনি যদি টাকা অন্য জায়গায় পাঠিয়ে দ♑িয়ে না থাকেন তবে এই ধরনের লুক আউট কর্নার জারি𝓰 করা যায় না।
এদিকে আদালতের পর্যবেক্ষণ যে ওই আবেদনকারীর বিরুদ্ধে কোথাও কোনও অপরাধমূলক অভিযোগ নেই। এদিকে ব্যাঙ্ক 🔴আগেই ও𒁏ই কোম্পানি ও ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নানা ধরনের ধারা আরোপ করেছে।
ওই ব্যক্তি কোম্পানির অন্য়তম ডিরেক্টর ছিলেন। কোম্পানির তরফ থেকে ৬৯ কোটি টাকা ধার নেওয়া হয়েছিল ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া থেকে। আর সেই লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যতম গ্যারান্টার ছিলেনꦫ ওই ব্যক্তি। এদিকে তারপর ওই ব্যক্তি আগের কোম্পানি থেকে পদত🃏্যাগ করে নতুন কোম্পানিতে যোগ দেন।
এরপর ওই কোম্পানি সঠিক সময়ে ধার শোধ ♈করতে না পারায় আগের যে ডিরেক্টর ছিলেন তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া শুরু করে। এবার আদালতের তরফে বলা হয়েছে ২১ নম্বর ধারা অনুসারে কোথাও ভ্রমণের অধিকার সেটা সংবিধান কর্তৃক স্বীকৃত। সেটাকে এভাবে লঙ্ঘন করা যায় না।
আদালতের তরফে বলা হয়েছে কো𒁏নও ব্যক্তির ভ্রমণের অধিকারকে এভাবে কেড়ে নেওয়া যায় না। ধার মেটানোর জন্য কোনও ব্🍰যক্তিকে এভাবে চাপ দেওয়াটা কোনওভাবেই উচিত নয়।