পুজো মানেই বেড়িয়ে পড়া। পুজো মানেই ছুটি ছুটি। অনেকের আবার এই সময়টাতে বাড়িতে মন টেকে না। কিন্তু দূরপাল্লার ট্রেনে হয়তো আপনি যাচ্ছেনꦯ কিন্তু মন পড়ে থাকে লুচির দিকে। বাড়িতে থাকলে হয়তো লুচি, ছোলার ডাল জমিয়ে খেতেন। বা নবমীতে পাঁঠার মাংস। তবে এবার আর আফসোসের কোনও জায়গাই নেই।এবার মেল, এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রীদের কবজি ডুবিয়ে খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এই স্পেশাল নবরাত্রি মেনুর দায়িꦑত্বে থাকছে আইআরসিটিসি। কীভাবে অর্ডার করবেন এই স্পেশাল মেনু?
যাত্রীরা পিএনআর নম্বর দিয়ে IRCTC-ই ক্যাটারিংয়ে খাবারের অর্ডার করতে পারেন। অথবা ১৩২৩ নম্বরে ফোন করেও অর্ডার করা যেতে পারে। তবে দেশের ৭৮টি বাছাই করা স্টেশনেই এই সুবিধা মিলবে। শিয়ালদহ, হ��াওড়া, আসানসোল ও ঝাড়খণ্ডের জসিডি স্ট🔯েশনে পুজোর এই স্পেশাল মেনু মিলবে।
তবে মেনুতে যেমন থাকছে নতুনত্ব তেমনি নামগুলোও একেবারে মন ছুঁয়ে যাওয়া। শিয়ালদহ স্টেশনে একেবারে সাজানো গোছানো ফুড প্লাজায় জমকালো স্পেশাল মেনুর নাম দেওয়া হয়েছে শৈশবের শারদীয়া। এই খাবার খেলে নাকি মধ্যচল্লিশও মনে পড়ে যাবে শৈশবের পুজো। নিরামিষ থালির নাম ল✱াট্টু। দাম ২৫৯টাকা। 🐠২৪৯ টাকায় এগথালির নাম লুকোচুরি। আর ২৯৯টাকায় মিলবে মাছের পদ দিয়ে স্পেশাল থালি। নাম কবাডি, কবাডি। ২৯৯টাকায় মুরগির মাংসের থালির নাম কানামাছি। মটন থালি মিলবে ৪৪৯টাকায়। নাম দেওয়া হয়েছে এক্কাদোক্কা। এককথায় হারিয়ে যাওয়া ছোটবেলা যেন ফিরবে রেলের মেনুতে। আনারসে𓆉র চাটনি, মিষ্টিꦑ দইও থাকবে শেষ পাতে। সত্যিকারেরই বাঙালির ভুরিভোজ এবার রেলেই।