নতুন আয়কর পোর্টালের দুরাবস্থার কথা কারও অজানা নয়। গত বছর থেকেই নতুন পোর্টালটি বহু সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। এ বিষয়ে গত বছর ভারপ্রাপ্ত সংস্থা ইনফোসিসের সঙ্🎀গে আলোচনাও করেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। তাছাড়া মহামারী পরিস্থিতিতেও আয়কর ফাইলিংয়ের সমস্যা হয়েছে অনেকের। সেই ��কারꦛণে সময়সীমা পিছিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার।
নতুন ই-ফাইলিং পোর্টাল , ৭ জুন, ২০২১-এ চালু হয়েছিল। শুরু থেকেই করদাতꦛা এবং পেশাদাররা এর কার্যকা💃রিতায় ত্রুটি এবং অসুবিধার রিপোর্ট করেছেন। ইনফোসিসকে ২০১৯ সালে পোর্টালটি ডেভেলপ করার ভার দেওয়া হয়েছিল।
১৬৪.৫ কোটি টাকার পোর্টাল
গত বছর ল𓃲োকসভায় এক লিখিত উত্তরে, সরকার জানায়, ২০১৯ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২১ সালের জুনের মধ্যে ই-ফাইলিং পোর্টালটি তৈরি করতে ইনফোসিসকে ১৬৪.৫ কোটি টাকꦜা দিয়েছে।
গত বছর অগস্টে অর্থ মন্ত্রক ইনফোসিসের এমডি এবং সিইও সলিল পারেখকে তলব করে আয়কর দফতর। সলিল পারেখের সঙ্গে বৈঠকে, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতা🐻রামন পোর্টাল চালু হওয়ার পর দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে সমস্যা চলা নিয়ে 'গভীর হতাশা' প্রকাশ করেছিলেন।
তবে আয়কর পোর্টাল এখনও বহু সমস্যার মধ্যে রয়েছে। বিশেষত, ট্রাফিক বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গেই ওয়েবসাইট কাজ করা বন্ধ করে দেয়। আয়কর রিটার্ন ফাইলিংয়ের মতো গুরুত্বপূ🐠র্ণ ওয়েবসাইটের জন্য যা বেশ উদ্বেগজনক।
২ জুলাই ২০২২-এ, আয়কর বিভাগ তার অফিসিয়াল টুইটার হ্যান্ডেলে জানিয়েছে, ইনফোসিস পোর্টালে 'অনিয়মিত ট্র্যাফিক' মোকাবিলার জন্য 'প্রোঅ্যাকটিভ ব্যবস💧্থা' নিচ্ছে।
এই বছরও কি আইটিআর ফাইলিংয়ের সময়সীমা বাড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে?
এ বিষয়ে কর বিশেষজ্ঞ অমিত গুপ্ত বললেন, 'ওয়েবসাইট ༒যে 🐓ধীরগতিতে চলছে, সেটা টুইটে বলেছে আয়কর দফতর। ফলে কর বিভাগ আইটিআর ফাইল করার সময়সীমা বাড়ানোর পরিকল্পনা করতে পারে। যদিও এটা বেশ দুর্ভাগ্যজনক যে, একটি নতুন ওয়েবসাইট চালু হওয়ার এক বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেল। এখনও পোর্টালে ট্র্যাফিক বাড়লেই তা স্লো হয়ে যাচ্ছে।'