ফের মাদার টেরেজার সংস্থা মিশনারিজ অফ চ্যারিটির এফসিআরএ লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। আর কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপকে তীব্র খোঁচা তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের। টুইট করে তিনি লিখেছেন, মিশনারিজ অফ চ্যারিটির এফসিআরএ লাইসেন্স পুনস্থাপিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক চাপে? ভালোবাসা আর দানের জোর? নাকি গোয়াতে খ্রীষ্টান ভোট হারানোর ভয়? প্রশ্ন তুলে টুইট করেছেন মহুয়া মৈত্র। ফের মাদার টেরেজার সংস্থা মিশনারিজ অফ চ্যারিটির এফসিআরএ লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করল কেন্দ্রীয় সরকার। আর কেন্দ্রীয় সরকারের এই পদক্ষেপকে তীব্র খোঁচা তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের। টুইট করে তিনি লিখেছেন, মিশনারিজ অফ চ্যারিটির এফসিআরএ লাইসেন্স পুনস্থাপিত করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক চাপে? ভালোবাসা আর দানের জোর? নাকি গোয়াতে খ্রীষ্টান ভোট হারানোর ভয়? প্রশ্ন তুলে টুইট করেছেন মহুয়া মৈত্র।|#+|আসলেে গত কয়েকদিন ধরে এনিয়ে কম চাপানউতোর চরমে উঠেছিল। সূত্রের খবর পদ্ধতিগত কিছু সমস্যার জন্য় বিদেশি অনুদানের লাইসেন্স রিনিউ করতে চায়নি কেন্দ্রীয় সরকার। এদিকে তার মেয়াদও ফুরিয়ে গিয়েছিল। অন্যদিকে মাদারের প্রতিষ্ঠানের অ্য়াকাউন্ট কেন্দ্রীয় সরকার ফ্রিজ করে দিয়েছে বলেও অভিযোগ তোলা হয়। মুখ্য়মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ও এনিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন। মাদার টেরেজার সংস্থার বিভিন্ন ইউনিট কীভাবে চলবে তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়। ওড়িশা সরকার ইতিমধ্যে মুখ্য়মন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল থেকে তাঁদের জন্য অর্থ বরাদ্দ করে। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছিল লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ না করার জেরে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিই সমস্ত অ্য়াকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়ার আবেদন করেছিল সংশ্লিষ্ট সংস্থাই। তবে এবার সেই লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করার জেরে স্বস্তি ফিরেছে বিভিন্ন মহলে। তবে এর সঙ্গেই প্রশ্ন উঠছে তবে কী চাপে পড়েই দ্রুত লাইসেন্স পুনর্নবীকরণ করতে বাধ্য হল কেন্দ্রীয় সরকার? আর এনিয়ে কেন্দ্রের বিজেপি সরকারকে স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে বিঁধলেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র।