করোনাভাইরাস এবং তার জেরে লকডাউন পরিস্থিতিতে গোটা দেশে চালু হয়েছিল কেন্দ্রীয়𓂃 সরকারের বিনামূল্যে রেশন। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনায় এই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎই জানিয়ে দেওয়া হয়, আর এই বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে না। ৩০ নভেম্বর শেষ হবে এই বিনামূল্য রেশন। এই খবর চাউর হতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লেখেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ সৌগত রায়। আজ, বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মোদী সরকার।
কতদিনের মেয়াদ বাড়ানো হল? প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার মেয়াদ আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত ন🦹িয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আগে কেন্দ্রীয় খাদ্য সচিব ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনায় বিনামূল্যে রেশন বন্ধ হয়ে যাবে। এখন অবশ্য অনেকে বলছেন, সৌগত রায়ের আর্জি মেনে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
করোনাভাইরাস এবং তার জেরে লকডাউন পরিস্থিতিতে গোটা দেশে চালু হয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকারের বিনামূল্যে রেশন। প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনায় এই ব্যবস্থা করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎই জানিয়ে দেওয়া হয়, আর এই বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে না। ৩০ নভেম্বর শেষ হবে এই বিনামূল্য রেশন। এই খবর চাউর হতেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে চিঠি লেখেন তৃণমূল কং🍰💮গ্রেস সাংসদ সৌগত রায়। আজ, বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে মেয়াদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল মোদী সরকার।
কতদিনের মেয়াদ বাড়ানো হল? প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনার মেয়াদ আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা। আগে কেন্দ্রীয় খাদ্য সচিব ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, প্রধানমন্ত্রী গরীব কল্যাণ যোজনায় বিনামূল্যে রেশন বন্ধ হয়ে যাবে। এখন অবশ্য অনেকে বলছেন, সৌগত রায়ের আর্জি মেনে নিলেন প্রধানমন্ত্রী নরে꧒ন্দ্র মোদী।|#+|
আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠক হওয়ার কথা। তার আগে এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ বাংলায় এখন শুরু হয়ে গিয়েছে দুয়ারে রেশন প্রকল্প। বিরোধীরা দাবি তুলেছে, দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। বহু মাꦯনুষ বেকার হয়েছেন। তাই বিনামূল্যে রেশন না পেলে অনেকেই অপুষ্টি–অনাহারে মারা যাবেন। এবার বিনামূল্যে রেশনের মেয়াদ আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা।
উল্লেখ্য, রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ আগে জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প 𓂃বন্ধ করে দিলে রাজ্য সরকারের নির্ধারিত বিনামূল্যে দুয়ারে রেশন ব্যবস্থা চালু রাখা হবে। অন্যদিকে আগামী ২৯ নভেম্বর থেকে সংসদের শীতাকালীন অধিবেশন শুরু হচ্ছে। তখনই কৃষি আইন বাতিল করতে বিল পেশ করবে কেন্দ্র। আর তার আগে বুধবারই কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে নয়া তিন কৃষি আইন বাতিলের প্রস্তাব অনুমোদন করা হল।