এলাকার ভিত𒐪্তিতে আলাদা নয়, বরং সারাদেশে একইভাবে আয়ুর্বেদিক উপায়ে করোনাভাইরাসের চিকিৎসার উপর জোর দেওয়া হচ্ছিল। সেজন্য মঙ্গলবার আয়ুর্বেদ ও যোগভিত্তিক প্রোটোকল প্রকাশ করল কেন্দ্র। আয়ূষ♚ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মৃদু উপসর্গযুক্ত করোনা রোগীদের ক্ষেত্রে সেই নিয়ম প্রয়োজ্য হবে।
সেই প্রোটোকল প্রকাশের অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বলেন, ‘যে ওষুধগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, তাতে ভালো ফলাফল মিলেছে। সেগুলি পর্যালোচনার জন্য যে টাস্ক ফোর্স এবং কমিটি তৈরি করা হয়েছিল, তারাও সেই ওষুধগুলি বিজ্ঞানসম্ম𝕴ত উপায়ে যাচাই করেছে। আমাদের জাতীয় কোভিত-১৯ মোকাবিলা প্রোটোকলে স্বতন্ত্র অংশ হি𒅌সেবে যুক্ত হবে।’
সেই প্রোটোকল অনুযায়ী, ব𓆉িভিন্ন ভেষজ মেশানো উষ্ণ জল বা হলুদ মেশানো দুধ খাওয়ার পাশাপাশি বাষ্প নেওয়া, গার্গেল করা এবং যোগের মতো ব্যায়াম করা যাবে। তবে অত্যধ🎶িক ব্যায়াম নয়, মাঝারি মাত্রায় ব্যায়াম করতে বলা হয়েছে। চিকিৎসার জন্য কয়েকটি ওষুধেরও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেগুলির অধিকাংশেই বিভিন্ন মাত্রায় ও বিভিন্ন মিশ্রণে গুড়ুচি এবং অশ্বগন্ধা থাকছে।
যাঁদের করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি বা করোনা 🍸আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তি, করোনা আক্রান্ত হলেও উপসর্গহীন, মুদৃ উপসর্গ-সহ করোনা আক্রান্ত-সহ বিভিন্ন শ্রেণির জন্য সেই ওষুধ দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, করোনা থেকে সেরে ওঠার পর মানসিক স্বাস্থ্য, ক্লান্তি, ফুসফুস সংক্রান্ত জটিলতায় ভুগলেও সেই ওষুধ ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে কেন্দ্র।
বিষয়টি নিয়ে নিয়ে নীಌতি আয়োগের সদস্য ভি কে পাল বলে🎃ছেন, ‘আমরা এটাকে চিরাচরিত ওষুধের সুবিধার সঙ্গে আধুনিক ওষুধ ব্যবহারের ফিউশন বলতে পারি। এটা তৃণমূলস্তরে প্রচারের সব রাজ্যের সঙ্গে কর্তৃপক্ষের বৈঠকে বসার বিষয়টি ভালো উদ্যোগ হতে পারে।’
ওষুধের পাশাপাশি শ্বাসযন্ত্র এবং হৃদপিণ্ডকে সবল রাখা, অবসাদ এবং উদ্বেগ কমানো এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য হালকা থেকে মাঝারি মাত্রায় যোগেরও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আয়ূষ সচিব বৈদ্য রাজেশ কোচেছা বলেন, ‘যথাযথ পর্যালোচনা🌌 ছাড়া কোনও চিকিৎসারই পরামর্শ দেওয়া হয়নি। এটা মোটেও নিজেই ওষুধ প্রꦕয়োগ করা নয়।’