সপ্তর্ষি দাস
নতুন পার্লামেন্ট ভবন নিয়ে একেবারে মোহে ডুবে রয়েছে শাসক দল। কিন্তু সং෴সদ চলাকালীন তারা বিরোধীদের আলোচনার সুযোগ দিচ্ছে না।
কংগ্রেসের নেতা তথা প্রাক্তন বাণিজ্যমন্ত্রী আনন্দ শর্মা বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে জানিয়েছ🍸েন, ভারতের বৃহত্তম গণতন্ত্রে গণতান্ত্রিক ব্য়বস্থা ক্রমেই সংকুচিত হচ্ছে। কিন্তু সরকারের এটা বোঝা প্রয়োজন, যেখানে সংসদীয় ব্যবস্থা ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রসার লাভ করেছে সেটা ওই মনুমেন্টাল বিল্ডিংয়ের জন্য নয়। নতুন পার্লামেন্ট বিল্ডিং তৈরি করা হচ্ছে ও উদযাপন করা হচ্ছে, কিন্তু সরকারের কিছু আলোচনাও হওয়া দরকার। শুধু ওই বিল্ডিংয়ের গুণগান করার জন্য় নয় গণতন্ত্র নয়।
এর🍸 সঙ্গেই আনন্দ শর্মা কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকেও একহাত নেন। দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে তিনি একহাত নেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে।কীভাবে দেশেয়াবহ বেকারত্ব মাথাচাড়া দিয়েছে তা নিয়েও মুখ খুলেছেন কংগ্রেস নেতা।
এর সঙ্গেই প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আনন্দ শর্মা জানিয়েছেন, মার্চ ২০২৩ সাল পর্যন্ত কেউ কি স্ট্যাটিকটিক্সটা জানেন? সরকারকে বেকারত্ব নিয়ে জবাব দিতে হবে। তবে আপনি যদ📖ি কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর কথা শোনেন ত𝓰বে মনে হবে সবটাই ঠিকঠাক রয়েছে। কোথাও কোনও ভুল নেই। কিন্তু এটাই উপযুক্ত সময় আমাদের এবার প্রশ্ন করতে হবে।
এদিকে প্রাক্তন কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধীকে সাংসদ পদ থেকে খারিজ করা প্রসঙ্গেও তিনি বিজেপিকে একহাত নে🔯ন। তিনি বলেন, ভুল বার্তা যাচ্ছে মানুষের কাছে। সরকারের পরিচালন ব🍨্যবস্থা নিয়ে একটা ভুল বার্তা যাচ্ছে। কিন্তু বিচার ব্যবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রয়েছে।
এর সঙ্গেই আনন্দ শর্মা জানিয়েছেন, তৃতীয় ইস্যুটি হল আইন শৃঙ্খলা। এখানে সাংবিধানিক গণ🍒তান্ত্রিক ব্যবস্থা আজ বিপন্ন। বিরোধী নেতাদের টার্গেট করা হচ্ছে। ভারতীয় বিচারব্যবস্থারও লিটমাস টেস্ট হচ্ছে। এর সঙ্গেই রাহুলের সাংসদ পদ🍨 খারিজ প্রসঙ্গে শাসকদল ও সরকারের তীব্র সমালোচনা করেন তিনি।
এদিকে বিজেপির মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা হিন্দুস্তান টাইমসের সঙ্গে কথা বলার সময় তীব্র আক্রমণ করেন কংগ্রেসকে নিশানা করে।🐽 কংগ্রেসই তো এই বিল্ডিংয়ের জন্য় দাবি তুলেছিল। এমনকী কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ রীতিমতো এনিয়ে লড়াই চালিয়েছিলেন বলে দাবি বিজেপির। তিনি বলেন, নতুন♑ সংসদ বিল্ডিং একটা অগ্রাধিকারের জায়গা। এটা কোনও দেখানোর বিষয় নয়।
এর সঙ্গেই𝓰 কংগ্রেস⛎ের পরিবারবাদ নিয়েও তিনি সরব হয়েছেন। তিনি বলেন কংগ্রেসই এই নতুন সংসদ ভবন চাইত। আর এখন পুরো উলটো সুর গাইছে।