বিবাহিতা শ্য়ালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছিল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তবে ওই মহিলার যৌনতা সম্পর্কে সবরকম অভিজ্ঞতা রয়েছে। কিন্তু তিনি ওই যৌন কর্মে বাধা দেননি ব🌼লে অভিযোগ। ওড়িশা হাইকোর্টে এই মামলা উঠেছিল। সেখানে বিচারপতি সঙ্গম কুমার সাহুর পর্যবেক্ষণ ওই মহিলা বিবাহিতা। যৌনতা সম্পর্কে তাঁর অতীত অভিজ্ঞতা রয়েছে। ওই যৌনতা যদি তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে থাকে তবে তিনি প্রয়োজনে বাধা দিতে পারতেন। কিন্তু সেটা তিনি করেননি।
বার অ্য়ান্ড বেঞ্চের প্রতিবেদন অনুসারে জানা গিয়েছে বিচারপতি তাঁর রায়ে জানিয়েছেন, ওই নির্যাতিতা একজন পূর্ণবয়স্কা মহিলা। তাঁর সেক্সের অভিজ্ঞতা রয়েছে। কিন্তু যখন ওই ব্যক্তি তার সঙ্গে একাই সেক্স করতে গেলেন ওই মহিলা বাধা দিলেন না। এক্ষেত্রে আদালতের 🌞পর্যবেক্ষণ , ওই মহিলা বলপ্রয়োগ করেননি। তাহলে বোঝা যাচ্ছে ওই সেক্সের ক্ষেত্রে মহিলার সম্মতি ছিল।
তবে সেই সঙ্গেই আদালতের ব্যাখা অনেক সময় ভয় দেখিয়ে যৌন কাজ করা হ🍎য়। সেক্ষেত্𓆏রে সেটাকে সম্মতি বলে উল্লেখ করা যায় না।
সেই সঙ্গেই আদালত জানিয়েছে꧙, যদি তাঁর ইচ্ছার বিরুদ্ধে কিছু হয়ে থাকে তবে ওই মহিলা বা ওই ব্য়ক্তির শরীরে কোনও আঘাত থাকতে পারে। যদি সেটা জোর করে যৌন সংসর্গ হয়ে থাকলে তবে শরীরে আঘ🍒াত থাকাটা স্বাভাবিক।
তবে আদালতের পর্যবেক্ষণ এক্ষেত্রে ওই মহিলার তরফে বাধা দানেের ꧑কোনও চিহ্ন দেখা যায়নি।
এদিকে ওই মহিলা অভিযোগ করেছিলেন ২০১৪ সালে একটি জঙ্গলের রাস্তা দিয়ে তিনি আসছিলেন। সেই সময় ওই ব্যক্তি তাকে ধর্ষণ করেছিল। তিনি দীর্ঘক্ষণ বাড়ি না ফেরা💖য় পরিবারের লোকজন তাকে খুঁজতে বের হন। এরপর জঙ্গলে আপত্তিকর অবস্থায় তাকে পাওয়া যায়। এরপর স্বামীকে দেখে ওই মহিলা ওই ব্যক্তিতে লাথি মেরে ফেলে দেন। এরপর ওই ব্যক্তি এলাকা ছেড়ে পালায়।
এরপর পুলিশের কাছে অভিযোগ আসে। তবে আদালতের পর্যবেক্ষণ কোনও রক্তারক্তি বা সাম্প্রত🦩িক যৌন সংসর্গের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। কিন্তু দেখা যায় মহিলার পোশাকে যে বীর্য ছিল তা ওই ব্যক্তির নয়। সেক্ষেত্রে এটা বোঝা যায় ওই মহিলা যৌন সংসর্গে বাধা দেননি। সেক্ষেত্রে আইনের চোখে ধর্ষণের অভিযোগ ধোপে টেকেনি।