সদ্য আমেরিকায় বদল হয়েছে প্রেসিডেন্টের গদ🌳ি। সেদেশের নতুন প্রেসিডেন্ট হয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আর এদিকে, ইজরায়েল বনাম হামাস সংঘাত ঘিরে সেই ট্রাম্পকে কার্যত বড় বার্তা দিয়ে দিয়েছে হামাস। উল্লেখ্য, ১ বছর কেটে গেলেও হামাস বনাম ইজরায়েল সংঘাত কাটেনি। গাজায় ইজরায়েলের সেনা জোরকদমে এগিয়ে চলেছে। এর আগে, ইজরায়েলের ওপর প্রবল 𒐪হামলা করে হামাস। অপহরণ করা হয় বহু ইজরায়েলিকে। এই পরিস্থিতিতে হামাস সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি। তবে ট্রাম্পের কাছে হামাসের আর্জি, তিনি যেন ইজরায়েলকে চাপ দিতে থাকেন।
এক সপ্তাহ আগেই, কাতার জানিয়েছে, হামাস বনাম ইজরায়েলের যুদ্ধে তারা মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা থেকে সরে আসতে চাইছে। দুই শিবিরকেই তারা ঘটনায় গুরুত্ব দিয়ে এগোতে আহ্বান জানায় তারা। সংবাদ সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হামাসের সদস্য বাসেম নইম বলেছেন,' গাজা ভূখণ্ডে সংঘর্ষ বিরতিতে রাজি হামাস, যদি সেই সংঘর্ষ বিরতি প্রস্তাবিত হয় এই শর্তে যে তাকে সম্মান করা হবে' ইজরায়ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚেলের দ্বারা। তিনা বলেন, ‘আমরা মার্কিন প্রশাসন ও ট্রাম্পের কাছে আর্জি জানাচ্ছি যে, তারা যেন ইজরায়েলের সরকারের উপর চাপ তৈরি করে যাতে ইজরায়েলর তাদের আগ্রাসন বন্ধ করে।’
এই পরিস্থিতিতে এই সংঘাতে মধ্যস্থতাকারীর জায়গা থেকে কাতারের সরে আসাতে এই সংঘাতের অন্ত নিয়ে নানান প্রশ্ন উঠছে। তারা দুই দেশের মধ্যে সংঘর্ষ বিরতি ও পণবন্দিদের মুক্তি নিয়ে দুই দেশে🐭র মধ্যে আলোচনা চালিয়ে গিয়েছে। এই অবস্থায় দোহার তরফে কাতারের বিদেশমন্♏ত্রকের মুখপাত্র মাজেদ আনসারি বলেন,' কাতার সেই প্রচেষ্টাগুলো আবার শুরু করবে... যখন দলগুলো তাদের সদিচ্ছা এবং গুরুত্ব দেখাবে।'
এদিকে, শুক্রবার হামাসের তরফে এই আর্জি আসে ট্রাম্প প্রশানের প্রতি। অন্যদিকে, গাজায় ইজরায়েল ক্রমেই তার ফোর্স নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। গাজায় সদ্য দেইর এল বালাহতে ব্যাপক হামলা চালিয়ে গিয়েছে ইজরায়েল꧃। শুধু তাই নয়, শুক্রবার লেবাননের ওপরেওন হামলা চালিয়েছে ಌইজরায়েল। উল্লেখ্য, এই লেবাননেই সেপ্টেম্বরের বিধ্বংসী হামলায় ইজরায়েলের স্ট্রাইকে মারা যায় হেজবোল্লার তাবড় নেতারা।