এখনও কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা ভারতে। কিন্তু ইতিমধ্যে ২০২৩ সালকে স্বাগত জানাতে শুরু করল বিশ্🍃বের বিভিন্ন দেশ। ২০২২ সালকে বিদায় জানিয়ে আতসবাজির রোশনাইয়ের মাধ্যমে নতুন বছরকে স্বাগত জানাচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত কীভাবে নববর্ষকে স্বাগত জানাচ্ছে, তা দেখে নিন -
সিডনিতে নয়া বছর উদযাপন
থ্রি, টু, ওয়ান - আতসবাজিতে নতুন বছরকে স্বাগত জানাল সিডনি। এতই বাজি ফাটানো হয় যে অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় সিডনি হারবার ব্রিজ 🌊পুরো রঙিন আ꧂লোয় আলোকিত হয়ে উঠল। সিডনির সঙ্গে ভারতের সময় পার্থক্য পাঁচ ঘণ্টা ৩০ মিনিটের।
বছরের শেষ সূর্যাস্ত
অসমের গুয়াহাটিত𓄧ে ২০২২ সালের শেষ সূর্যাস্ত। লাল থালার মতো সূর্য অস্ত চলে গেল। আবার আগামিকাল সূর্য উঠবে - নয়া বছরে নয়া আশা নℱিয়ে।
সিডনিতে বর্ষবরণের প্রস্তুতি
ঘড়ির কাঁটা কখন রাত ১২ টা ছোঁবে, সেই প্রতীক্ষা চলছে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে। প্রাথমিকভাবে বিখ্যাত সিডনি হারবার ব্রিজের মাথায় আতসবাজির রোশনাই শুরু হয়েছে। ইতিমধ্যে সিডনি༺র আকাশে প্রচুর আতসবাজি ফাটছে। সিডনি হারবার ব্রিজের সামনে চলছে কাউন্টডাউন।
২০২৩ সালের জন্য অধীর আগ্রহে অপ♔েক্ষার মধ্যেই সিডনির মেয়র ক্লোভার মুরে বলেন, 'এবার নয়া বছরের আগে সন্ধ্যা থেকে বোঝা গিয়েছে যে সিডনি ফিরে এসেছে। আমরা বিশ্বজুড়ে উৎসবের সূচনা করছি এবং দুর্দান্তভাবে নয়া বছরকে স্বাগত জানাচ্ছি।'
অকল্যান্ডে বর্ষবরণ
'বিদায় ২০২২, স্বাগত ২০২৩' - নতু💯ন বছরকে স্বাগত জানাল নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড। ভারতে যখন ঘড়ির কাঁটা বলছে বিকেল ৪ টে ৩০ মিনিট, তখন অকল্যান্ডে ঘড়ির কাঁটা রাত ১২ টা ছুঁয়ে ফেলে। কারণ ভারতের সঙ্গে নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডের সময়ের পার্থক্য সাত ঘণ্টা ৩০ মিনিট।
প্রতি বছরের মতো এবারও ঘড়ির কাঁটা ঠিক ১২টা ছুঁতেই স্কাই টাওয়ারে আতসবাজির রোশনাই শুরু হয়। প্রাথমিক ১০ সেকেন্ডের কাউন্টডাউন শুরু চলতে থাকে। সেই কাউন্টডাউন শেষ হতেই আতসবাজি ফাটতে থাকে অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে। অকল্যান্꧅ডের হারবার ব্রিজকে সাক্ষী রেখে পাঁচ মিনিট ধরে চলে আতসবাজির প্রদর্শনী।