জিয়া হক
ভয়াবহ দাবদাহ। আর তাপপ্রবাহের জেরে এবার গমের উৎপাদন অন্তত ৫ শতাংশ কমে যেতে পারে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, তাতে বড় কোনও ক্ষতি হবে না। কা🌳রণ এবার রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে আগে থেকেই গম মজুত করে রাখা আছে। সেক্ষেত্রে উৎপাদন কম হলেও মানিয়ে নেওয়া যাবে।
তবে উৎপাদন কমের সম্ভাবনা থাকলেও এখনও রফতানিতে কোনও লাগাম টানা হয়েছে এমনটা নয়। খাদ্য সচিব সুধাংশু পান্ডে জানিয়েছেন, রফতানিতে কোনও নিয়ন্ত্রণ আনা হয়েছে বলে দেখিনি। এদিকে ভারত অন্তত ১০ মিলিয়ন টন গম রফতানি করে সচরাচর।
তবে কেন্দ্রীয় খাদ্য স♓চিব জানিয়েছেন, গম উৎপাদন ও আগের স্টক মিলিয়ে মোট প্রায় ৩৮.৫ মিলিয়ন টন মতো গম থাকবে দেশে। সেক্🌟ষেত্রে প্রয়োজনের তুলনায় তা অনেকটাই বেশি।
এদিকে ক🤪ৃষি মন্ত্রকের হিসাব অনুসারে মোট 𝔍গম উৎপাদন হতে পারে ১০৫ মিলিয়ন টন। গত ফেব্রুয়ারিতে অবশ্য ১১১ মিলিয়ন টন হতে পারে বলে বলা হয়েছিল। এদিকে সহায়ক মূল্যে চাষিদের কাছ থেকে গম কেনার ক্ষেত্রেও লাগাম টেনেছে কেন্দ্র। আগে যেটা ৪৪ মিলিয়ন টন কেনা হত বর্তমানে তা ১৯.৫ মিলিয়ন টন কেনা হবে। মূꦡলত বেসরকারি জায়গায় গম বিক্রি করতে পছন্দ করছেন চাষিরা। কারণ সেখানে সরকারি রেটের তুলনায় দাম বেশি পাওয়া যাচ্ছে। এদিকে সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প চালানোর জন্য ২৫ মিলিয়ন টন খাদ্যশস্য প্রয়োজন হয়। প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার জন্য আরও ১০ মিলিয়ন টন লাগে।