ভিনধর্মে বিয়ে করায় নৃশংস ভাবে হিন্দু যুবককে খুন করা হয় হায়দরাবাদে। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই তোলপাড় হায়দরাবাদ সহ গোটা তেলাঙ্গানা। এই আবহে এবার মু𝔉খ খুললেন হায়দরাবাদের সাংসদ তথা এআইএমআইএম প্💞রধান আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। ওয়াইসির স্পষ্ট বক্তব্য, মুসলিম মেয়েটি নিজের ইচ্ছায় বিয়ে করেছিল। সেখানে তাঁর ভাইদের কোনও অধিকার নেই তাঁর স্বামীকে মারার।
এই ঘটনা প্রসঙ্গে শুক্রবার ওয়াইসি বলেন, ‘সরুরনগরে সংঘটিত খুনের ঘটনার নিন্দা🔴 জানাই। মহিলাটি স্বেচ্ছায় বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন। তার স্বামীকে খুন করার কোনও অধিকার তাঁর ভাইদের ছিল না। সংবিধান অনুযায়ী এটি একটি অপরাধমূলক কাজ এবং ইসলামের দৃষ্টিতে সবচেয়ে জঘন্য অপরাধ।’
আরও পড়ুন: ‘চোখে ঘুম নেই🌌, আছে শুধু আতঙ্ক’, গণধর্ষণের পর পুলিশের লালসার শিকার নাবালিকা
উল্লেখ্য, তফশিলি জাতির অন্তর্ভুক্ত মালা গোষ্ঠীর দলিত যুবক বিয়ে করেছিলেন মুসলিম সম্প্রদায়ের তরুণী আসরিন সুলতানাকে বিল্লিপুরম নাগারাজু। আসরিন সুলতানার পরিবার এই বিয়ে মেনে নিতে পারেনি। আর এর জেরেই প্রাণ খোয়াতে হয় নাগরাজুকে। ঘটনায় নাগারাজুর স্ত্রী আসরিনেꦓর দাদা সৈয়দ মোবিন আহমেদ এবং মহম্মদ মাসুদ আহমেদকে গ্রেফতার করেছে হায়দরাবাদের পুলিশ। পুলিশ জানিয়েছে, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে৷
আসরিনের অভিযোগ, নাগারাজুকে সিগন্যালে দাঁড় করিয়ে পাঁচজন মিলে মারছিল৷ তিনি চেষ্টা করেꦕও থামাতে পারেননি কাউকে। আসরিনকে ঠেলে রাস❀্তায় ফেলে দেওয়া হয়। নাগারাজুর মাথায় হেলমেট ছিল, তাও মাথায় গুরুতর আঘাত লেগেছিল বলে জানা যাচ্ছে৷ ঘণ্টাখানেকের মধ্যে সৈয়দ মোবিন এবং মাসুদ আহমেদকে গ্রেফতার করে এলবি নগরের এসিপি৷ পুলিশ খুনে ব্যবহৃত রড আর ছুরিও বাজেয়াপ্ত করেছে৷