অসমে বিধানসভার শরতকালীন অধিবেশেনের প্রথম দিনে সরকারপক্ষকে কার্যত কোণঠাসা করার স্ট্র্যাটেজি নিয়ে ময়দানে নামে কংগ্র🧸েস। অসমের কংগ্রেস নেতা দেবব্রত সাইকিয়া এদিন প্রশ্ন তোলেন জেহাদি কর্মকাণ্ড নিয়ে। অসমে জেহাদি কর্মকাণ্ডে গ্রেফতারির সংখ্যা নিয়ে করা হয় প্রশ্ন। তার জবাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানিয়েছেন, ২০১৬ সালে যখন থেকে বিজেপি সরকার অসমে এসেছে তখন থেকে আজ পর্যন্ত ৮৪ জনকে জেহদি কর্মকাণ্ডের জেরে গ্রেফতার করা হয়।
অসমের বিধানসভার অধিবেশনে হিমন্ত বিশ্বশর্মা এও জানান যে, আরও ২ জনকে রবিবার জেহাদি কর্মকাণ্ডের জেরে গ্রেফতার করা হয়। জানানো হয় যে, ধৃতদের মধ্যে ৩৫ জন বাংলাদেশের জামাত উল মুদাহিদ্দিনের সদস্য, ৯ জন হিজবুল মুজাহিদ্দিনের সদস্য, আর ৪০ জন আনসারউল্লাহ বাংলা টিমের সদস্য। উল্লেখ্য, বাংলাদেশের এই ৩ টি জঙ্গি সংগঠন এই মুহূর্তে অসম প্রশাসনের পাখির চোখ। জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে ১০ জন অসমের বিভিন্ন মাদ্রাসার সঙ্গে সংযুক্ত। হিমন্ত বিশ্বশর্মা জানান যে, এই সমস্ত জঙ্গি সন্দেহে ধৃতদের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা এখনও পড়ে রয়েছে বলেও খবর। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ধৃতদের জঙ্গি কার্যকলাপ নিয়ে দিল্লিকে জানানো হলেও, তা নিয়ে কোনও নির্দিষ্ট নির্দেশ আসেনি। কর্মস্থলে স্বস্তি, ন♔তুন চাকরির প্রস্তাব আসন্ন! রাশিফল কারা হতে চলেছেন ভাগ্য়বান?
জা🌠না গিয়েছে, অসমের মুরিগাঁও জেলায় জঙ্গি কার্যকলাপে ধৃত ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে সদ্য রবিবার। অভিযোগ, এই দুই ধৃতর সঙ্গে মুফতি মুস্তাফার যোগ রয়েছে। গত মাসেই মাদ্রাসার প্রশাসক মুফতি মুস্তাফাকে গ্রেফতার করা হয়। এই মাদ্রাসা বহু দিন ধরে অসম সরকারের ব়্য়াডারে ছিল বলে জানা যায়।