পেঁয়াজের দাম যেন কিছুতেই কমছে না। এখনও সেই ৫৫-৬০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ কিনতে হচ্ছে কলকাতার বাজারে। তবে এবার সরকার🐬 দাম নিয়ন্ত্রণে কড়া পদক্ষেপ নিল। আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত সরকার পেঁয়াজ রফতানির ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। মূলত দেশে যে পেঁয়াজ রয়েছে তা দিয়ে যাতে দেশের চাহিদা রোধ করা যায় সেকারণে এই উদ্যোগ। ডাইরেক্টরেট অফ ফরেন ট্রেড একটি নোটিফিকেশনে জানিয়েছে, পেঁয়াজের যে আমদানি নীতি সেটা সংশোধন করা হয়েছে। ৩১ মার্চ ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিদেশে൲ পেঁয়াজ রফতানি করা পুরো নিষিদ্ধ।
তবে সরকারের এই পদক্ষেপের জেরে পেঁয়াজের দাম এবার🐷 কমে কি নাꦬ সেটাই দেখার।
এদিকে কলকাতায় বর্তমানে ৫৫-৬০ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ বিক্রি করা হলেও দেশের অন্যান্য রাজ্যে ৮০ টাকা পর্যন্ত পেঁয়াজের দাম উঠে গিয়েছে। পেঁয়ꦿাজ কিনতে গিয়ে নাভিশ্বাস উঠছে বাসিন্দাদের।
এদিকে এর আগেও পেঁয়াজের দাম রুখতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছিল। কিন্তু তারপরেও পেঁয়াজের দাম ৫০🔥 টাকার নীচে আনা যাচ্ছে না। এর আগে🍰 রফতানি শুল্ক হিসাবে প্রতি টনে ৮০০ মার্কিন ডলার রাখা হয়েছিল। ২৮ অক্টোবর থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এমটাই ছিল। তবে এবার একেবারে পেঁয়াজের রফতানিই বন্ধ করে দেওয়া হল। সেটা একেবারে ৩১ মার্চ পর্যন্ত। এটা অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বিষয়।
এদিকে সামনেই লোকসভা ভোট। তার আগে যদি পেঁয়াজের দাম বাড়ে তাহলে তার মাসুল গুনতে হবে কেন্দ্রে👍র শ𒅌াসকদলকে। কারণ বিরোধীরা চেপে ধরবে এনিয়ে। সেকারণে আর কোনও ঝুঁকি নিচ্ছে না সরকার।
ওয়াকিবহাল মহলের মতে, লোকসভা ভোটের আগে জিনিসপত্রের দাম 🥂ঠিকঠাক রাখাটা সরকারের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ আলু পেঁয়াজের দাম বাড়লে তা সরাসরি সাধারণ মানুষের উপর আঘাত হানে। সেকারণে এই পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণের মধ্যে রাখাটা সরকারের কাছে বড় চ্য়ালেঞ্জ। তবে এবার বড় পদক্ষেপ নিল সরকার।
পেঁয়াজের যোগান কম রয়েছে ব♓লে দেশের মানুষকে বেশ𒉰ি দামে পেঁয়াজ কিনতে হবে এটা আর বলা যাবে না। সেকারণে এবার একেবারে পেঁয়াজ বিদেশে পাঠানোটাই বন্ধ করে দেওয়া হল। আর এটা কার্যকরী থাকবে মার্চ পর্যন্ত।