শনিবার ব্রিটেনকে পেরিয়ে প্রাক্তন প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ডঃ অরবিন্দ ভিরমানির ভবিষ্যদ্বাণী, এভাবে চলতে থাকলে, এ🍸কদিন ভারত বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তমের স্থান অর্জন করবে। ২০৩০ সাল নাগাদ ম🎃ার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চিনের পরেই নাম আসবে ভারতের (বর্তমান পরিসংখ্যানের ভিত্তিতে) ।
সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে তিনি বলেন, ‘গত বছর আমরা ষষ্ঠ স্থানে ছিলাম। ২০২২ সালে যে আমরা পঞ্চম হব, তা প্রত্যাশিতই ছিল।’ তিনি বলেন, ভারত ক্রমেই অর্থনৈতিক শক্তির মাপকা🐈ঠিতে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০২৮-৩০ সালের মধ্যেই ভারত বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত 🌜হবে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের তথ্য অনুসারে, ন্যূনতম (Nominal Cash) নগদ হিসাবে অর্থনীতির আকারের দিক থেকে ভারত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চিন, জাপান এবং জার্মানির পরেই রয়েছে। বর্তমানে ভারতীয় অর্থনীতি প্রায় ৮৫৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। এক দশক আগে🎃ই ভারত ১১তম স্থানে ছিল। ব্রিটেন ছিল পঞ্চমে।
ভারতকে෴ এখন বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি বলে𓆏 অভিহিত করা হচ্ছে। আগামী কয়েক বছরে ব্রিটেনের তুলনা ভারত আরও কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। সংবাদসংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদনে এমনটাই বলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসিকে ভারতের জিডিপি ১৩.꧅৫ শতাংশ বেড়েছে। আর সেই কারণেই 'বিশ্বের দ্রুততম বর্ধনশীল অর্থনীতি'র তকমা পেয়েছে ভারত।
এই 💦খুশির খবরের মাঝেও অবশ্য কিছু বিষয় ভাবাচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তাঁদের আশঙ্কা, ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং বিশ্ব অর্থনীতিতে মন্দার প্রভাবে আগামী ত্রৈমাসিকে অর্থনীতির চাকা কিছুটা ধীর হয়ে যেতে পারে।
ভাবাচ্ছে খামখেয়ালি বর্ষ🗹ায় কৃষির অবস্থাও। তাছাড়া উত্পাদন ক্ষেত্র🍒ের মন্থর প্রবৃদ্ধি এবং রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হওয়ার বিষয়গুলিও অর্থনীতিবিদরা উদ্বেগের বিষয় বলে মনে করছেন।