আমরা এখনও বুঝতে পারছি না যে ভবিষ্যতের উপর এই অতিমারীর প্রভাব কী হতে চলেছে🐷। এদিন জাপানের নিক্কেই-এর অনুষ্ঠিত 'ফিউচারস অফ এশিয়া' শীর্ষক সম্মেলনে বক্তব্য পেশ করার সময় উদ্বেগ প্রকাশ করলেন ভারতীয় বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। এদিন করোনা আবহে সব দেশের স্বাধীন ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উপর জোর 🌊দিয়ে এস জয়শঙ্কর জানান, অতিমারীর সময় কোনও ভাবে সরবরাহে শৃঙ্খল ভাঙা উচিত নয়। তিনি আরও দাবি করেন, করোনা আবহে জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে মিলে বিশ্ব অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ভারত।
এদিকে বিশ্ব বাজারে চিনের সরবরাহের বাড়বাড়ন্ত প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর বলেন, 'সবাই দীর্ঘ মেয়াদি নির্ভরযোগ্যতার খোঁজ করে। তবে বর্তমানে এটা স্পষ্ট যে বিশ্ব অর্থনীতি খুব বিপজ্জনকভাবে নির্দিষ্ট উৎপাদনকারীদের উপরই নির্ভরশীল। কোভিড আমাদের বিশ্বাস এবং স্বচ্ছতার মর্ম শিখিয়েছে। বান্ধকতাকে আর প্রশ্রয় দেওয়া যায় না। বাকি বিশ্বের উপর এর প্রত্যক্ষ প্রভাব রয়েছে। ঘাটতিকে প্রে♊শার পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করা হলে, এর থেকে খারাপ আর কিছউ হতে পারে না।'
এদিন এস জয়শঙ্কর আরও বলেন, 'জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে ভারত বিশ্ব অর্থনীতির 𝐆উপর ঝুঁকি কমানোর কাজ করছে। যেখানে কোয়াড জোটে আমেরিকাও অংশিদার। তাই এর অ্যাজেন্ডায় এখন ভ্যাকসিন সহযোগিতা, গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি বিনিময়, সেমি-কন্ডাক্টর সরবরাহ, সাপ্লাই চেইনের মতো ইস্যু রয়েছে।' পাশাপাশি এদিন জয়শঙ্কর দাবি করেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাজ্যের সঙ্গে সাম্প্রতিক বৈঠকে মুক্ত বাণিজ্যের রাস্তা অনেকটাই প্রসারিত হয়েছে।