ভারত ও চিনের অফিশিয়ালরা সদ্য মুখোমুখি হয়েছিলেন সীমান্ত ইস্যুতে। লাদাখের দৌলতব♏েগ ওল্ডিতে দুই দেশের 🌜সেনার তরফে পূর্ব লাদাখের লাদাখের লাইন অফ অ্যাকচুয়াল কন্ট্রোল নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকে ছিলেন দুই দেশের মেজর জেনারেলরা।
প্রসঙ্গ এই ইস্যুটি গত ৩ বছর ধরে দুই দেশের সেনার তরফে আলোচিত হচ্ছে। এর আগ🐻ে, ২০২০ সালের মে মাসে লাদাখে চিনের সেনার অতর্কিত আগ্রাসন দেখা গিয়েছিল। তারপর থেকেই পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপ হতে থাকে। সদ্য মঙ্গলবার বৈঠক হয়েছে দুই দেশের মেজর জেনারেলদের অফিসারদের।
জানা গিয়েছে, লাদাখ ঘিরে গত সপ্তাহেই দুই দেশের সেনার কর্পস কমান্ডার স্তরের বৈঠকꦗ হয়। তারপর সদ্য ডিভিশন কমান্ডার স্তরের বৈঠক সম্পন্ন হয়।এর আগে ১৮ তম কর্পস কমান্ডার স্তরীয় বৈঠকে সীমান্তের স্থিতাবস্থা সম্পর্কে সহমত পোষণ করে দুই দেশ।
এর আগে, সদ্য এসসিও বৈঠকে যোগ দিতে ভারতে এসেছিলেন চিনের বিদেশমন্ত্রী। ভারতের গোয়ায় আয়োজিত সাংহাই কো অপারেশন অর্গানাইজেশন সামিটে যোগ দেন গোষ্ঠীভূক্ত দেশগুলির বিদেশমন্ত্রীরা। সেখানে এসেছিলেন কিং গ্যাং। তিনি বার্তা দেন লাদাখে স্থিতাবস্থা ও শান্তির🍨 পক্ষে। ওদিকে, তারপর লাদাখে সদ্য সেনার কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠক সম্পন্ন হয়। সূত্রের মারফৎ জানা যাচ্ছে, দুই কমান্ডার স্তরীয় অফিসারদের মধ্যে এই বৈঠক এꦑকেবারেই রুটিন বৈঠক। জানা যাচ্ছে, ডিভিশন কমান্ডার ও ব্রিগেড কমান্ডাররা এই বৈঠক হামেশাই চালিয়ে যান।
( BJP হারতেই টিপু সুলতানকে নিয়েღ বিতর্কিত বইয়ের ♓লেখক কারিয়াপ্পার ইস্তফা কোন পদ থেকে)
( ৯ বছর পর মন্দিরের চুরি যাওয়া গয়না ফেরাল চোর! সঙ্গে চিঠিতꩲে লেখা কীভাবে হয়েছে চুরি)
( চুল ঝড়ে টাক পড়ার জোগাড়! ভ্রু খুব হা﷽লকা? দুই সমস্যাতেই কাজে দেবে♋ এই পাতাটি)
এই রুটিন মাফিক বৈঠকগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড় সাফল্য এসেছিল ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে। সেই বৈঠকের পর দুই দেশের সেনা তাদের বাহিনীর ফ্রন্টলাইন ট্রুপকে সরিয়ে নেয়। লাদাখে পেট্রোলিং পয়েন্ট ১৫ থেকে এই সময়ে সরিয়ে নেওয়া হয় সেনাকে। ২০২২ সালের ১৭ জুলাই কমান্ডার পর্যায়ের বৈঠকের পর ওই সেনা বাহিনী সরিয়ে নেয় দুই দেশ। সেটি ছিল ১৬ কম পর্যায়ের বৈঠক। উল্লেখ্য, বিভিন্ন পর্যায়ের আলোচনার পর গালওয়ান, গোগরা, হটস্প্রিং,প্যানগং থেকে সেনা সরিয়ে নেয় দুই দেশ। তারপরও চিন ও ভারতের সীমান্ত বরাবর দুই দেশেরই প্রায় ৬০ হাজার সেনা মজুত রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে আধুনিক অস্ত্র।💫