মাহাসা আমিনির মৃত্যু ঘꦚিরে কার্যত অগ্নিগর্ভ ইরান। হিজাব বিতর্কে কিছুতেই থামছে না সেদেশে প্রতিবাদের ঝড়। নতুন করে সেদেশে অশান্তির মধ্যেই ইরানের লাইভ টিভি হ্যাক করে ফেললেন প্রতিবাদীরা। হ্যাকিংয়ের সময় স্ক্রিনে উঠে এল এক মুখোশের ছবি। তার পাশে ইরানের একনায়ক আলি খামেনির ছবি। যไা ঘিরে আগুনের শিখা জ্বলে উঠছে বলে দেখা যাচ্ছে।
এর আগে ইরানে মাহাসা আমিনির মৃত্যু কার্যত অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মতো কাজ কর খামেনির বিরুদ্ধে প্রতিবাদীদের ক্ষোভ উগড়ে দিতে। হিজাব বিতর্ককে কেন্দ্র করে নীতি পুলিশের হাতে গ্রেফতার হন মাহাসা। তাঁকে তেহরানে ধরা হয়। এরপর পুলিশি হেফাজতে থাকতেই মাহাসার মৃত্যুর খবর আসে। প্রসঙ্গত ইরানের একছত্র নেতা আয়াতোল্লাহ আলি খামেনির বিরুদ্ধে এমন প্রতিবাদ ইরানের ইতিহাসে প্রথম। এদিকে, তেহরানে সেদেশের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রইসি এক বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন। সেখানে তাঁকে দেখেই প্রতিবাদে সরব হন পড়ুয়ারা, বলতে থাকেন, 'গেট লস্ট'। পড়ুᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚন অন্যরকমের খবর- স্তনের দুধ বাড়িয়ে নিতে সদ্য মা হওয়া মহিলাদের ডায়েটে কোন খাবꦏারগুলি জরুরি?
কুরদিশ এই মহিলার মৃত্যু ঘিরে প্রশ্ন ওঠে। প্রতিবাদীরা দাবি করেন যে, মাহাসাকে হেফাজতে নিয়ে মারধর করে খুন করা হয়েছে। যদিও ইরান প্রশাসনের দাবি ছিল যে তদন্তে দেখা গিয়েছে মাহাসা শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন। সেই অসুস্থতার জেরেই তাঁর মৃত্যু বলে ইরানের প্রশাসন জানিয়েছে। মাহাসার বিরুদ্ধে নীতি পুলিশের অভিযোগ ছিল যে, কেন তাঁর মাথা সঠিকভাবে হিজাবে জড়ানো ছিল না, তা নিয়ে। তাঁকে গ্রেফতারের ৩ দিন পরই মাহাসার মৃত্যু হয়। ১৬ সেপ্টেম্বর মাহাসার মৃত্যু ঘিরে কার্যত হইচই পড়ে যায়। এরপরই তাঁর মৃত্যু ঘিরে গোটা দেশে ব্যাপক ভাঙচুর হয়। ক্ষোভে ফেটে পড়েন মানুষ। এরপর প্রতিবাদীরা দিকে দিকে বিভিন্ন সরকারি বিষয়কে টার্গেট করেন। অন্যদিকে, শনিবার তাঁরা ইরানের টিভি চ্যানেলে খবর চলাকালীন তা হ্যাক করে নেন। হ্যাকিংয়ের সঙ্গে সঙ্গেই তাঁরা নিজেদের বার্তা দেন। তুলে ধরেন মাহাসা আমিনির ছবিও। সঙ্গে সঙ্গে জানান যে তাঁদের সঙ্গে যেন বাকিরাও প্রতিবাদে শামিল হন। এমন ঘটনা কয়েক সেকেন্ডের জন🌠্য ছিল, তারপর তা সরে যায়।