মল্লিকা সোনি
আর্থিক সংকটে একেবারে জর্জরিত অবস্থা পাকিস্তানের। মুক্তির আশায় নানা টোটকা প্রয়োগ করেও কাজেরꦿ কাজ বিশেষ হচ্ছেন। অগত্য়া আইএমএফের কাছ থেকে সহায়তা পাওয়ার জন্য আমেরিকার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার জন্য আবেদন করল পাকিস্তান। দেশকে আর্থিক সংকট থেকে মুক্তির জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে বলে খবর। জিও নিউজ সূত্রে খবর, আইএমএফ থেকে ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহায়তা পাওয়ার জন্য কিছুদিন ধরেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। কিন্তু সেই অর্থ এখনও পায়নি পাকিস্তান। এবার ওয়াশিংটনের হাত ধরে সেই ডিলকে চূড়ান্ত করার জন্য সবরকম তদ্বির শুরু করে দিল পাকিস্তান।
আসলে আর্থিক দিক থেকে মারাত্মক ꧃সংকটে পড়েছে পাকꦰিস্তান। আর তার জেরে সে এবার আমেরিকার কাছ থেকে হাত পাতার চেষ্টা করছে বলে খবর। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে,পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দার ইতিমধ্যেই এনিয়ে আমেরিকার সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন বলে খবর। আর্থিক সংকট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমেরিকার সহায়তা পেতে পাকিস্তান একেবারে মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে খবর। রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে আঙ্কেল স্যামের আশীর্বাদ ছাড়া কিছুই সম্ভব নয়। তাদের সহায়তা না পেলে বিষয়গুলি ঠিকঠাক দিকে যাবে না। তবে পাকিস্তানি কর্তৃপক্ষের দাবি, আইএমএফ যে শর্তগুলি পূরণ করার কথা বলছে সবটাই করার চেষ্টা করছে পাকিস্তান। যতটুকু সম্ভব সবটাই করা হচ্ছে। রিপোর্টে এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে।
রিপোর্টে পাকিস্তানের পদস্থ কর্তাদের কথা উল্লেখ করে বলা হয়েছে, স্টেট ব্য়াঙ্ক অফ পাকিস্তানের সঙ্গে আইএমএফ ইতিমধ্যেই একটি মিটিং করেছে। দিন কয়েকের মধ্য়েই একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। এর সঙ্গেই আএমএফ পাওয়ার সেক্টরে যে ভর্তুকি ব্যবস্থা রয়েছে তা পাকাপাকিভাবে তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছে। রিপোর্টে তেমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে।
এদিকে আইএমএফের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা পেতে কার্যত মরিয়া হয়ে গিয়েছে পাকিস্তান। নানাভাবে তারা সহায়তা আদায়ের জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মূলত আর্থিক দূরবস্থা থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্যই মরিয়া পাকিস্তান। গত ৩১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত টানা ১০দিন ধরে দুপক্ষের মধ্যে আলোচনা হয়। কিন্তু বাস্তবে কাজের কাজ কিছুই হয়নি। এবার মনে করা হচ্ছে আম꧟েরিকার সঙ্গে যোগাযোগ র💮েখে আইএমএফের কাছে অর্থ আদায়ের চেষ্টা সফল হওয়ার চেষ্টা করছে পাকিস্তান।