ইজরায়েলকে টার্গেট করে ইরান থেকে ২০০ টি ব্যালাস্টিক মিসাইল নিক্ষেপ হয়েছিল কিছুদিন আগে। এরপর সদ্য ইজরায়েলের ১০০ টি༺ যুদ্ধবিমান ইরানের ২০ টি এলাকা টার্গেট করে হানা দেয়। জানা যাচ্ছে মূলত টার্গেট ছিল, ইরানের সেনা ছাউনি। আর তিন পর্যায়ে এই হামলা চলেছে। ইজরায়েল এই হামলাকে ‘সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে সুনির্দিষ্ট হামলা’ বলে ব্যাখ্যা করেছে। এই হামলার পর ইরানের তরফে জা🌠নানো হয়েছে তাদের ২ জন সেনার মৃত্যু হয়েছে।
ইরানে, ইজরায়েলে𒉰র এয়ারস্ট্রাইকের পরই অন্যদিকে লেবাননে ইরান সমর্থিত হেজবোল্লা মুহূর্মূহু ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ শুরু করেছে ইজর🐲েয়েলের ওপর। প্রসঙ্গত, হামাস ও হেজবোল্লাকে ইরানের সমর্থনের বিপক্ষে রয়েছে ইজরায়েল। ইতিমধ্যেই হামাসের সঙ্গে গাজা যুদ্ধে একের পর এক হানা চালিয়েছে ইজরায়েল। তার আগে ইজরায়েলে ঢুকে হামলা চালায় হামাস।
এদিকে, ইজরায়েল আজ তার ফিফ্থ জেনারেশন F-35 আদির যুদ্ধবিমান, F-1🍎6I সুফা এয়ার ডিফেন্স নিয়ে ইরানকে টার্গেট করে। এই দুই যুদ্ধবিমানই ২০০০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করতে পারে। এই সামগ্রী নিয়েই শনিবারের ভোর রাতে ইরানে হামলা চালায় ইজরায়েল। ইতিমধ্যেই ইরান তার সমস্ত বিমান বাতিল করে দিয়েছে। তবে ইরান বলছে, তাদের সেনা ওই হামলা আঁচ করতে পেরে, বহু স্ট্রাইক প্রতিহত করেছে। ইরানের তরফে জানানো হয়েছে তাদের ২ জন সেনা ইতমধ্যেই মারা গিয়েছে। তবে ইরানের দাবি যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে, তা ‘অল্প’। উল্লেখ্য, ইকান ও ইজরায়েলের মধ্যে এই সংঘাতের জেরে ফের একবার তপ্ত 💎মধ্যপ্রাচ্য।
এদিকে, হেজবোল্লার দাবি, তারা উত্তর ইজরায়েলে গোয়েন্দা ঘাঁটি তাক করে পর পর রকেট নিক্ষেপ করেছে। ইজরায়েলের গোয়েন্দা হেড⭕কোয়ার্টারে এই হামলা চালানোর জাবি করেছে হেজবোল্লা। উল্লেখ্য, ইজরায়েলের গোয়েন্দা বিভাগ মোসাদের কর্মপদ্ধতির চর্চা বিশ্ব জুড়ে রয়েছে।
পাকিস্তানের অবস্থান
এদিকে, তাৎপর্যপূর্ণভাবে পাকিস্তান, ইরানের ওপর ইজরায়েলের এই হামলার তীব্র নিন্দা করেছে। পাকিস্তান ইজরায়েলকে এই হামলার জন্য সম্পূর্ণভাবে দায়ী করেছে। ইসলামাবাদের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছ💃ে,' পাকিস্তান ইসলামিক প্রজাতন্ত্র ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের হামলার তীব্র নিন্দা করে।' পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রক থেকে একথা বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, কিছু মাস আগে পাকিস্তানে হানা দিয়েছিল ইরানের ড্রোন। সেই সময় ইরানের দাবি ছিল, ইরানি বালোচ জঙ্গি গোষ্ঠী জইশ উল আদলকে টার্গেট করতেই এই হামলা করা হয়েছিল। সেই ঘটনায় ইরানের কড়া নিন্দা শোনা গিয়েছিল পাকিস্তানের কণ্ঠে।